দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর উপায়

প্রিয় পাঠক আপনি যদি দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। কেননা আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর উপায়, দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর ঔষধ, ঢোক গিলতে গলা ব্যাথার ঔষধ, গলা ব্যথা হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত এবং ঢোক গিলতে গলায় ব্যথা হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে। জেনে নেওয়া যাক দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর উপায়।
দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর উপায়
আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন গলা ব্যাথার এলোপ্যাথিক ঔষধ, গলা ব্যাথার ট্যাবলেট এর নাম বাংলাদেশ এবং গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। আপনার যদি গলা ব্যাথার সমস্যা থেকে থাকে তবে অবশ্যই এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর উপায়।

দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর উপায়

আপনি নিশ্চয়ই দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কেননা আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে দ্রুত গলা ব্যথা কমানো যায় সেই সম্পর্কে। কিভাবে দ্রুত গলা ব্যথা কমানো যায় জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
  • গলা ব্যথায় মধুঃ গলা ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মধুকে ঘরোয়া ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরে এবং আন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য যা গলার ঝিল্লিতে সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস কে ধ্বংস করে ফেলে। প্রতিদিন আপনি দুই চামচ মধু খেতে পারেন বা গরম চায়ে মিশিয়ে মধু পান করতে পারেন।
  • হালকা গরম পানি দিয়ে গড়গল করাঃ গলা ব্যথা দূর করার দারুন একটি পদ্ধতি হল গরম পানি দিয়ে গড়গড় করা। একটা হালকা গরম পানিতে নুন মিশিয়ে দিনে দুই থেকে তিন বার করে গড়গড় করলে গলা ব্যথা অনেক কমে যায়। গলা ব্যথা বা খুশখুস করলে এই পদ্ধতি আপনি যেকোনো সময়ে করতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবে না বরং এতে গলাতে আটকে থাকা ব্যাকটেরিয়া গুলো ধ্বংস হয়ে যাবে দ্রুত সময়ের মধ্যে।
  • ঠান্ডা দুধঃ পেট এবং অন্তরের ক্যাম্প বন্ধ করতে আপনি একগ্লাস ঠান্ডা দুধ খেতে পারেন। দুধ ইলেকট্রোলাইট এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ যা আপনার ডি হাইড্রেশন এবং হজমের সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারবে। এই জন্য ঠান্ডা দুধ গলা ব্যথা চুলকানি এবং ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে।
  • পিপারমেন্টঃ ভেষজ উপাদান হিসেবে পুদিনা তে রয়েছে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল ও এন টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য। এর বৈশিষ্ট্য গুলোর কারণে ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক ও ভাইরাস ধ্বংস করে যা নারী সমস্যার মূল কারণ। অম্বল এবং বুকে চুলকানি শুধুমাত্র এই কারণেই হতে পারে। পেপারমিন্ট পটাশিয়াম এসিডের পরিমাণ কমাতে ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  • হালকা খাবারঃ হালকা খাবার অন্ত্রের প্রদাহ উপশম করতে সহায়তা করে। ডিমের সাদা অংশ আলু, দই এই ধরনের খাবার খান। ভেষজ রস ছুপ, নন-ক্যাফিন যুক্ত পানি পান করতে পারেন। মধু দিয়ে গরম চা সাহায্য করে খেতে পারেন। গলায় যদি মারাত্মকভাবে ব্যথা বাড়ে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
  • মেথিঃ মেথির অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। গলা ব্যথা ভালো করার জন্য মেথির বীজ হতে পারে দুর্দান্ত এক প্রতিকার। মেথির বীজ বা তেল ব্যবহার করতে পারেন। গলা ব্যথা এবং গলা ফোলা ভাব ভালো করতে সাহায্য করে।
  • রসুনের ব্যবহারঃ রসুনের রয়েছে প্রাকৃতিক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। রসুনে আরো রয়েছে এলিসিন নামক একটি অর্গান সালফার যৌগ। যা সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। নিয়মিত রসুন খাওয়ার ফলে সর্দি-কাশি সহ বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর ঔষধ

আপনি নিশ্চয়ই দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর ঔষধ এর নাম জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর সবথেকে ভালো ঔষধ কোনটি সেই সম্পর্কে। দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর সবথেকে ভালো ঔষধ কোনটি জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর ঔষধ সম্পর্কে।
  1. স্ট্রেপসিলস লোজেঞ্জ(Strepsils Lozenges)
  2. প্যানাডল কোল্ড এন্ড ফ্লো
  3. কপসিলস কফ সিরাপ
  4. স্টেপ সিলস স্প্রে
  5. হল মেন্থো-লিপটাস ড্রপস
  6. সেফটোলেট প্লাস লজেন্স
আপনার যদি গলা ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে আপনি উপরোক্ত ওষুধগুলো সেবন করতে পারেন। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই ঔষুধগুলো সেবন করবেন। আপনার গলা ব্যথা যদি খুব তীব্র হয়ে থাকে তাহলে আপনি ই ফিক্স 100 এমজি ট্যাবলেটটি খেতে পারেন।

ঢোক গিলতে গলা ব্যাথার ঔষধ

আপনি যদি ঢোক গিলতে গলা ব্যাথার ঔষধ এর নাম জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। কেননা আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ঢোক গিলতে গলা ব্যাথার ঔষধ সম্পর্কে। গলা ব্যথা অনুভব করলে কোন ওষুধটি সেবন করবেন জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঢোক গিলতে গলা ব্যাথার ঔষধ। ঢোক গেলার সময় আপনি যদি গলা ব্যথা অনুভব করেন তাহলে আপনি নিচের ওষুধগুলো খেতে পারেনঃ
  1. স্ট্রেপসিলস লোজেঞ্জ(Strepsils Lozenges)
  2. প্যানাডল কোল্ড এন্ড ফ্লো
  3. কপসিলস কফ সিরাপ
  4. স্টেপ সিলস স্প্রে
  5. হল মেন্থো-লিপটাস ড্রপস
  6. সেফটোলেট প্লাস লজেন্স

গলা ব্যথা হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত

গলা ব্যথা হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন গলা ব্যথা হলে কোন ওষুধটি খাওয়া উচিত সেই সম্পর্কে। গলা ব্যথা হলে কোন ওষুধটি খাওয়া উচিত জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক গলা ব্যথা হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত। আপনার যদি গলা ব্যাথা তীব্র হয়ে থাকে তাহলে আপনি নিচের ওষুধগুলো সেবন করতে পারেন।
  1. ই ফিক্স 100 এমজি ট্যাবলেট
  2. স্টেপ সিলস স্প্রে
  3. হল মেন্থো-লিপটাস ড্রপস
  4. সেফটোলেট প্লাস লজেন্স
  5. স্ট্রেপসিলস লোজেঞ্জ(Strepsils Lozenges)
  6. প্যানাডল কোল্ড এন্ড ফ্লো
  7. কপসিলস কফ সিরাপ
  8. ডক্সিক্যাপ

ঢোক গিলতে গলায় ব্যথা হলে করণীয় কি

ঢোক গিলতে গলায় ব্যথা হলে করণীয় কি জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ভোগ গেলার সময় গলা ব্যাথা হলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে। ঢোক গেলার সময় ব্যাথা হলে করণীয় কি জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক ঢোক গিলতে গলায় ব্যথা হলে করণীয় কি।
  • পিপারমেন্টঃ ভেষজ উপাদান হিসেবে পুদিনা তে রয়েছে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল ও এন টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য। এর বৈশিষ্ট্য গুলোর কারণে ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক ও ভাইরাস ধ্বংস করে যা নারী সমস্যার মূল কারণ। অম্বল এবং বুকে চুলকানি শুধুমাত্র এই কারণেই হতে পারে। পেপারমিন্ট পটাশিয়াম এসিডের পরিমাণ কমাতে ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  • হালকা খাবারঃ হালকা খাবার অন্ত্রের প্রদাহ উপশম করতে সহায়তা করে। ডিমের সাদা অংশ আলু, দই এই ধরনের খাবার খান। ভেষজ রস ছুপ, নন-ক্যাফিন যুক্ত পানি পান করতে পারেন। মধু দিয়ে গরম চা সাহায্য করে খেতে পারেন। গলায় যদি মারাত্মকভাবে ব্যথা বাড়ে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
  • মেথিঃ মেথির অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। গলা ব্যথা ভালো করার জন্য মেথির বীজ হতে পারে দুর্দান্ত এক প্রতিকার। মেথির বীজ বা তেল ব্যবহার করতে পারেন। গলা ব্যথা এবং গলা ফোলা ভাব ভালো করতে সাহায্য করে।
  • রসুনের ব্যবহারঃ রসুনের রয়েছে প্রাকৃতিক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। রসুনে আরো রয়েছে এলিসিন নামক একটি অর্গান সালফার যৌগ। যা সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। নিয়মিত রসুন খাওয়ার ফলে সর্দি-কাশি সহ বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

গলা ব্যথার এলোপ্যাথিক ঔষধ

গলা ব্যথার এলোপ্যাথিক ঔষধ এর নাম জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন গলা ব্যথা হলে এলোপ্যাথিক কোন ওষুধটি সেবন করবেন সেই সম্পর্কে। গলা ব্যথার এলোপ্যাথিক ঔষধ এর নাম জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক গলা ব্যথার এলোপ্যাথিক ঔষধ এর নাম সম্পর্কে।
  • E Fix 100mg ট্যাবলেট
  • Raxim O 100 mg tablet
  • সেফিনার ১০০ এম জি ট্যাবলেট( cefinar 100mg Tablet)
  • ক্লা ফরেন  ১০০ এম জি ট্যাবলেট( Claforan O 100 mg Tablet)
  • পেডিক্সিম ১০০ এম জি ট্যাবলেট ( Pedixim 100 mg Tablet)

গলা ব্যাথার ট্যাবলেট এর নাম বাংলাদেশ

আপনি যদি গলা ব্যাথার ট্যাবলেট এর নাম বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন বাংলাদেশের গলা ব্যাথার ট্যাবলেটের নাম সম্পর্কে। গলা ব্যাথার ট্যাবলেটের নাম বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক গলা ব্যাথার ট্যাবলেট এর নাম বাংলাদেশ সম্পর্কে।
  • E Fix 100mg ট্যাবলেট
  • Raxim O 100 mg tablet
  • সেফিনার ১০০ এম জি ট্যাবলেট( cefinar 100mg Tablet)
  • ক্লা ফরেন  ১০০ এম জি ট্যাবলেট( Claforan O 100 mg Tablet)
  • পেডিক্সিম ১০০ এম জি ট্যাবলেট ( Pedixim 100 mg Tablet

গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়

আপনি যদি গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। কেননা আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জানতে পারবেন গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে গলা ব্যথা কমাবেন জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক গলা ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
  • গলা ব্যথায় মধুঃ গলা ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মধুকে ঘরোয়া ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরে এবং আন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য যা গলার ঝিল্লিতে সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস কে ধ্বংস করে ফেলে। প্রতিদিন আপনি দুই চামচ মধু খেতে পারেন বা গরম চায়ে মিশিয়ে মধু পান করতে পারেন।
  • হালকা গরম পানি দিয়ে গড়গল করাঃ গলা ব্যথা দূর করার দারুন একটি পদ্ধতি হল গরম পানি দিয়ে গড়গড় করা। একটা হালকা গরম পানিতে নুন মিশিয়ে দিনে দুই থেকে তিন বার করে গড়গড় করলে গলা ব্যথা অনেক কমে যায়। গলা ব্যথা বা খুশখুস করলে এই পদ্ধতি আপনি যেকোনো সময়ে করতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবে না বরং এতে গলাতে আটকে থাকা ব্যাকটেরিয়া গুলো ধ্বংস হয়ে যাবে দ্রুত সময়ের মধ্যে।
  • ঠান্ডা দুধঃ পেট এবং অন্তরের ক্যাম্প বন্ধ করতে আপনি একগ্লাস ঠান্ডা দুধ খেতে পারেন। দুধ ইলেকট্রোলাইট এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ যা আপনার ডি হাইড্রেশন এবং হজমের সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারবে। এই জন্য ঠান্ডা দুধ গলা ব্যথা চুলকানি এবং ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে।
  • পিপারমেন্টঃ ভেষজ উপাদান হিসেবে পুদিনা তে রয়েছে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল ও এন টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য। এর বৈশিষ্ট্য গুলোর কারণে ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক ও ভাইরাস ধ্বংস করে যা নারী সমস্যার মূল কারণ। অম্বল এবং বুকে চুলকানি শুধুমাত্র এই কারণেই হতে পারে। পেপারমিন্ট পটাশিয়াম এসিডের পরিমাণ কমাতে ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  • হালকা খাবারঃ হালকা খাবার অন্ত্রের প্রদাহ উপশম করতে সহায়তা করে। ডিমের সাদা অংশ আলু, দই এই ধরনের খাবার খান। ভেষজ রস ছুপ, নন-ক্যাফিন যুক্ত পানি পান করতে পারেন। মধু দিয়ে গরম চা সাহায্য করে খেতে পারেন। গলায় যদি মারাত্মকভাবে ব্যথা বাড়ে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
  • মেথিঃ মেথির অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। গলা ব্যথা ভালো করার জন্য মেথির বীজ হতে পারে দুর্দান্ত এক প্রতিকার। মেথির বীজ বা তেল ব্যবহার করতে পারেন। গলা ব্যথা এবং গলা ফোলা ভাব ভালো করতে সাহায্য করে।
  • রসুনের ব্যবহারঃ রসুনের রয়েছে প্রাকৃতিক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। রসুনে আরো রয়েছে এলিসিন নামক একটি অর্গান সালফার যৌগ। যা সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। নিয়মিত রসুন খাওয়ার ফলে সর্দি-কাশি সহ বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় দ্রুত গলা ব্যাথা কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বের সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url