সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ২০২৩
প্রিয় পাঠক আপনি যদি সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ২০২৩ সম্পর্কে
জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা
করব সরকারি কর্মচারী এবং কর্মকর্তা দের হাউজ বিল্ডিং লোন সম্পর্কে। তাহলে
চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সরকারি কর্মচারীদের হাউজ
বিল্ডিং লোন ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত।
অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন যারা ব্যাংক থেকে হাউজ বিল্ডিং লোন
নেওয়ার কথা চিন্তা করে থাকেন। আপনি যদি সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী হয়ে থাকেন
তাহলে আপনি হাউজ বিল্ডিং লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে এই পর্বে জেনে নিন। তাহলে
চলুন আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন
২০২৩।
সূচিপত্রঃ সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন ২০২৩
- সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন নেওয়ার পদ্ধতি
- সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোনের আবেদনের নিয়ম
- সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ 2023
- সরকারি চাকরিজীবীদের লোনের সুবিধা
- ইসলামিক ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের লোন ২০২৩
- সোনালী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণ ঋণ ২০২৩
- সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণের নীতিমালা ২০২৩
- শেষ কথা
সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন নেওয়ার পদ্ধতি
আপনি যদি সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে
চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব সরকারি
কর্মচারীরা কিভাবে হাউজ বিল্ডিং লোন নিতে পারবে সেই সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের
এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোন
নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত। গৃহঋণ নীতিমালা অনুযায়ী একজন সরকারি
চাকরিজীবী সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত এবং সর্বনিম্ন বিশ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ
নিতে পারবেন। এই দিন পরিষদের মেয়াদ কাল থাকবে সর্বোচ্চ ২০ বছর পর্যন্ত। সরকারি
তফসিল ব্যাংক এবং বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফিনান্স কর্পোরেশন বাস্তবায়নকারী
প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে। বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকেন।
যেমন রুপালী ব্যাংকের মাধ্যমে সরকারি কর্মচারীর হোম লোন নিতে চান তাহলে
আপনার নিচের শর্তগুলো অনুযায়ী লোন নিতে পারবেন।
- সর্বোচ্চ ২০ বছর মেয়াদ
- মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে
- মোট খরচের সর্বোচ্চ 90% পর্যন্ত লোন প্রদান করা থাকে
- অংশীদার থাকলে সর্বোচ্চ ১৫ জন অংশীদার থাকতে পারবে
সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোনের আবেদনের নিয়ম
আপনি নিশ্চয়ই সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোনের আবেদনের নিয়ম সম্পর্কে
জানতে চাচ্ছেন? আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা
আলোচনা করব সরকারি কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের হাউজ বিল্ডিং লোনের আবেদনের
নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সরকারি
কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং লোনের আবেদনের নিয়ম। নিচে রূপালী ব্যাংকের মাধ্যমে
হাউজ বিল্ডিং লোনের আবেদনের নিয়ম দেওয়া হলঃ
- আবেদনকারীকে রূপালী ব্যাংক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে প্রাথমিকভাবে ট্র্যাকিং নম্বর সংগ্রহ করার জন্য অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
-
অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করার পরে একটি অটো জেনারেটেড টাইপিং নম্বর প্রদান
করা হবে যা ডাউনলোড করে প্রিন্ট আউট বের করতে হবে।
-
আবেদনকারী কে অবশ্যই রূপালী ব্যাংকের ওয়েবসাইটে বা পেজ থেকে মূল আবেদন ফরম
ও ঋণের প্রাপ্যতা সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, বেতন ভাতা ইএফটি এর মাধ্যমে প্রেরণ
সংক্রান্ত প্রত্যয়ন ও চেকলিস্ট সংগ্রহ করতে হবে।
-
প্রাথমিক আবেদনপত্র(ট্রাকিং নাম্বার সহ) মূল আবেদন পত্র যথাযথ পূরণকৃত
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট ঋণের প্রাপ্যতা সংক্রান্ত প্রত্যয়ন বেতন ভাতা
ইএফ টি এর মাধ্যমে প্রেরণ সংক্রান্ত প্রত্যায়ন এবং ফেক লিস্টে উল্লেখিত
প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সহ আবেদনকারীকে যে শাখা বরাবর অনলাইনে আবেদন
করেছেন সেই শাখায় দাখিল করতে হবে।
-
সরকারি কর্মচারীদের জন্য বাড়ি নির্মাণ বা ফ্ল্যাট ঋণের সাথে সংশ্লিষ্ট
যেকোনো বিষয়ে হেল্পডেস্ক কর্মকর্তাদের সাথে দুজনে যোগাযোগ করতে হবে।
সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ 2023
আপনি নিশ্চয়ই সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ 2023 সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?
হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব
সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের
মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ 2023 সম্পর্কে
বিস্তারিত। গৃহ নির্মাণ ঋণ দেওয়ার সময় অর্থ বিভাগ থেকে যে সকল শর্ত দিয়ে
থাকি তা নিচে দেওয়া হলঃ
- অর্থ বিভাগের সম্মতি পরে এই বিভাগের পূর্ব সম্মতি ব্যতীত এই তফসিল পরিবর্তন করা যাবে না।
-
সুদের ভোট তো কি বাবদ অর্থ বিভাগের পরিচালন বাজেটের আওতায়
১০৯০১০১১০১৪৩৫-১২০০০০৬০৩-৩৫১২১০৩ সরকারি কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণের
সুদের ওপর ভর্তুকি কর হতে পরিষদ করতে হবে।
- ঋণ গ্রহিতাকে তার মাসিক বেতন বিলের সাথে চূড়ান্ত তফসিল মোতাবেক সুদের ভর্তুকীর টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। তবে পরিশোধিত ভর্তুকির পরিমাণ নীতিমালা অনুযায়ী প্রাপ্য অর্থের বেশি হলে ঋণগ্রহীতা এবং ঋণ প্রদানকারীর সংস্থা অতিরিক্ত অর্থ বিভাগের ১০৯০১০১১০১৪৩৫ অতিরিক্ত দেয় টাকা আদায় কোডে ফেরত দিতে বাধ্য থাকবেন।
-
নীতিমালার চারের ঘ অনুচ্ছেদের অনুসারে প্রস্তাবিত ঋণগ্রহীতার নামীয় ব্যাংক
হিসেবে নম্বরের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ ও ঋণের মাসিক কিস্তির টাকা আদায়সহ তার
পেনশন বেতন ভাতা সংক্রান্ত সমুদয় কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
-
ঋণের মেয়াদ পূর্তির তারেক অথবা অবসর গ্রহণের ক্ষেত্রে পিআরএল সমাপ্তির
তারিখের মধ্যে যেটি আগে সেই পর্যন্ত সরকার প্রদত্ত সুদ বাবদ ভর্তুগি সুবিধা
প্রদান করা হবে।
-
ঋণগ্রহীতা তার পিআরএল সমাপ্তির পূর্বে ঋণের আসল আংশিক সম্পূর্ণ পরিশোধ করতে
চাইলে অর্থ বিভাগের পূর্বানুমতির আবশ্যকভাবে গ্রহণ করতে হবে।
-
স্বেচ্ছায় অবসরে গমন অথবা লিয়ে নে গমন অথবা চাকরি ত্য াগ বা সরকার কর্তৃক
সাময়িক বরখাস্ত চাকরি হতে বরখাস্ত বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান/চাকরি বাদ গেলে
ঋণগ্রহীতা বিষয়টি অনতিবিলম্বে বাস্তবায়নকারী সংস্থা এবং অর্থ বিভাগকে
অবহিত করবেন আদেশ জারির তারিখ ও হতে ঋণের অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য সুদ বাবদ
প্রদত্ত ভর্তুকি সুবিধা প্রত্যাহার করা হবে।
-
কোন কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা এবং দুর্নীতির মামলার ক্ষেত্রে
চার্জসিট ট দাখিল করতে হবে সাথে সাথে বিষয়টি অর্থবিভাগকে এবং সংশ্লিষ্ট
বাস্তবায়নকারী সংস্থাকে অবহিত করতে হবে।
সরকারি চাকরিজীবীদের লোনের সুবিধা
সরকারি চাকরিজীবীদের লোনের সুবিধা গুলো জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে
পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব সরকারি চাকরিজীবীদের
ক্ষেত্রে লোনের সুবিধা সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে
নেওয়া যাক সরকারি চাকরিজীবীদের লোনের সুবিধা। সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তাদের
মাত্র ৫% সরল সুদে অথবা সুদের ওপর কোন শোধ আদায় করা হবে না উক্ত নিয়মে
সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত গৃহ নির্মাণ ঋণ নিতে পারবেন।
সরকারি কর্মচারীদের জন্য ব্যাংকিং এবং ব্যবস্থার মাধ্যমে গৃহ নির্মাণ ঋণ
প্রদান নীতিমালা ২০১৮ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। নীতিমালা
অনুসারে গৃহ নির্মাণ ঋণ নেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ বড় সীমা ৫৬ বছর করা হয়েছে।
তবে অবশ্যই চাকরি স্থায়ী হওয়ার পাঁচ বছর পরে সরকারি কর্মচারীরা এই ঋণ নিতে
পারবেন।
ইসলামিক ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের লোন ২০২৩
আপনি নিশ্চয়ই ইসলামিক ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের লোন ২০২৩ সম্পর্কে জানতে
চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা
আলোচনা করব ইসলামিক ব্যাংকের সরকারি কর্মচারীদের লোন নেওয়ার পদ্ধতি এবং
যোগ্যতা সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বে জেনে নেওয়া যাক ইসলামিক ব্যাংক
সরকারি চাকরিজীবীদের লোন ২০২৩। ইসলামী ব্যাংকের সরকারি চাকরিজীবীদের লোন
নেওয়ার পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলঃ
- লোন নেওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে ইসলামী ব্যাংকের যেকোনো একটি শাখায় বা ব্রাঞ্চে যেতে হবে। কি কারণে লোন নিতে চাচ্ছেন সেটা সম্পর্কে তাদের সাথে আলাপ করে নিতে হবে।
- ব্রাঞ্চে যাওয়ার পূর্বে আপনার চাকরির প্রমাণপত্র বেতনের ব্যাংক স্টেটমেন্ট সাথে নিয়ে যেতে হবে।
-
আপনার জাতীয় পরিষদ পত্রের ফটোকপি ছবি ও যাবতীয় সকল ব্যক্তিগত তথ্য সাথে
নিয়ে যেতে হবে।
-
যদি আপনার বেতন ৫০ হাজার টাকার উপরে হয়ে থাকে তাহলে আপনি ১০ লক্ষ টাকার
বেশি লোন গ্রহণ করতে পারবেন কিন্তু ৫০ হাজার টাকার কম বেতন হলে আপনি ১০ লাখ
টাকার কম লোন নিতে পারবেন।
সোনালী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণ ঋণ ২০২৩
আপনি যদি সোনালী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণ ঋণ ২০২৩ সম্পর্কে জানতে
চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা
করব সোনালী ব্যাংকের সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণ সম্পর্কে। তাহলে
চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সোনালী ব্যাংক সরকারি
চাকরিজীবীদের গৃহনির্মাণ ঋণ ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত। সোনালী ব্যাংকে সরকারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহজ শর্তে এবং স্বল্প সুদে গৃহ নির্মাণ এবং ফ্ল্যাট ঋণ
প্রদানের নিয়ম নিচে দেওয়া হলঃ
- ১০% সরল সুদে(৫% সরকারি কর্ম কর্তা কর্তৃক প্রদেয় এবং ৫% সরকার কর্তৃক ভর্তুকি হিসেবে প্রদে) সরকারি কর্মচারীদের দেহ নির্মাণ ঋণ।
-
গৃহ নির্মাণ বা ফ্ল্যাট কল ঋণের জন্য আবেদনকারীর সরকারি চাকরি স্থায়ী হতে
হবে।
-
সরকারি কর্মকর্তা বয়স ১ জুলাই ২০২৩ তারিখ থেকে 56 বছরের অধিক হওয়া যাবে
না।
-
বন্ধকের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত সম্পত্তি যে এলাকায় অবস্থিত সে এলাকায়
অবস্থিত সোনালী ব্যাংকের শাখায় ঋণের আবেদন করতে হবে।
-
ঋণের সর্বোচ্চ সিলিং ৭৫ লক্ষ টাকা। এবং সর্বনিম্ন শ্রেণীর ২০ লক্ষ টাকা।
-
গৃহ নির্মাণ ঋণের মেয়াদ এক বছর গ্রেস পিরিয়ড সহ সর্বত্র ২০ বছর এবং
ফ্ল্যাট ক্রয় ঋণের মেয়াদ ৬ মাস গ্রীস পিরিয়ড সহ সর্বোচ্চ 20 বছর।
-
ঋণের প্রসেসিং ফি বা আগাম ঋণ পরিষদের ক্ষেত্রে কোন প্রকার অতিরিক্ত ফ্রি
দিতে হবে না।
সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণের নীতিমালা ২০২৩
আপনি যদি সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণের নীতিমালা ২০২৩ জানতে চান তবে এই
পর্বটি আপনার জন্য। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আমরা আলোচনা করব সরকারের
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গৃহ নির্মাণ ঋণের নীতিমালা সম্পর্কে। তাহলে চলুন আজকের
এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক সরকারি চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণের
নীতিমালা ২০২৩। সরকারি কর্মচারীদের বা চাকরিজীবীদের গৃহ নির্মাণ ঋণের নীতিমালা
২০২৩ জানতে এখানে ক্লিক করুন।
শেষ কথা
উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয় সরকারি কর্মচারীদের হাউজ বিল্ডিং
লোন ২০২৩ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে
থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে
তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।