নাটোর জেলা এবং নাটোর জেলার ইতিহাস
আপনি যদি নাটোর জেলা - নাটোর জেলার ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি নাটোর জেলার এবং নাটোর জেলার ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন। নাটোর জেলা রাজশাহী বিভাগের অন্যতম একটি জেলা। এই জেলা জুড়ে রয়েছে অসংখ্য ইতিহাস। চলুন এই পর্বের মাধ্যমে নাটোর জেলা ও নাটোর জেলার ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যায়।রাজশাহী বিভাগের অন্যতম একটি জেলা হলো নাটোর জেলা। এই জেলা জুড়ে রয়েছে অসংখ্য ইতিহাস ও ঐতিহ্য। নাটোর জেলা জুড়ে রয়েছিল অসংখ্য কিংবদন্তের বসবাস। নাটোর জেলার ঐতিহ্য ও ইতিহাস নিয়েই আজকের এই পর্বটি। চলেন আজকের পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক নাটোর জেলা - নাটোর জেলার ইতিহাস।
সূচিপত্রঃ নাটোর জেলা - নাটোর জেলার ইতিহাস
- নাটোর জেলা
- নাটোর জেলার ইতিহাস
- নাটোর জেলা নামকরণের ইতিহাস
- নাটোর কিসের জন্য বিখ্যাত
- নাটোরের উল্লেখযোগ্য নদী সমূহ
- নাটোর জেলার সঙ্গে অন্যান্য জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা
- নাটোর জেলার ভৌগোলিক সীমানা
- নাটোর জেলার মোট জনসংখ্যা
- নাটোর জেলায় কয়টি উপজেলা রয়েছে
- নাটোর জেলার পৌরসভার সমূহ
- নাটোর জেলার হাইওয়ে থানা ও পুলিশ ফাঁড়ি
- নাটোর জেলার সংসদীয় সংরক্ষিত আসন সংখ্যা কয়টি ও কি কি
- নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য চিকিৎসা কেন্দ্র
- নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ
- নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য শিল্প প্রতিষ্ঠান
- নাটোর জেলার দর্শনীয় স্থান-নাটোর জেলার চিত্রকর্ষক স্থান
- নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগণ
- নাটোর জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা দের নাম
- নাটোর জেলা সম্পর্কে আরো কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
- শেষ কথা
নাটোর জেলা
রানী ভবানীর নাটোর, বনলতা সেনের নাটোর কিংবা উত্তরা গণ ভবণ,নাটোর রাজবাড়ী, বিখ্যাত চলন বিল হালতির বিল, নাটোরের কাঁচা গোল্লা, এবং গ্রিন ভ্যালি পার্কের জন্য নাটোর অনেক বিখ্যাত। বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত একটি অন্যতম প্রাগৈতিহাসিক জেলা শহর নাটোর। এই জেলার পূর্বে রয়েছে পাবনা জেলা ও সিরাজগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে রাজশাহী জেলা, এর উত্তরে রয়েছে বগুড়া ও নওগাঁ জেলা এবং দক্ষিণে রয়েছে কুষ্টিয়া ও পাবনা জেলা। নাটোর জেলা হল বাংলাদেশের উত্তম পশ্চিমবঙ্গের জেলা সমূহের মধ্যে একটি অন্যতম জেলা। নাটোর জেলার আয়তন ১৯০৫.০৫ বর্গ কিলোমিটার। এটি আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের ৩৫ তম জেলা নাটোর। এটি মোটেও দুর্যোগ প্রবণ এলাকা নয়। তবে মাঝেমধ্যে নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার আত্রাই নদীতে এবং লালপুর উপজেলার পদ্মা নদীতে মাঝেমধ্যে বন্যার পাদুর্ভাব ফুলেঁপে ওঠে। এবং এর সাথে রয়েছে বাংলাদেশের সবচেয়ে তাপমাত্রা প্রবন এলাকা লালপুর নাটোর জেলার অন্তর্গত।
নাটোর জেলার ইতিহাস
নাটোর জেলার ইতিহাস অনেক পুরনো এবং ঐতিহ্য সম্পূর্ণ। আপনি যদি নাটোর জেলার ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। জানা যায় যে অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুর দিকে নাটোরে প্রচুর রাজবংশীয়দের উৎপত্তি ছিল। ১৭০৬ সালের দিকে পরগনা বানগাছির বিখ্যাত জমিদার গণেশ রায় এবং তার পত্নী ভবানীচরণ চৌধুরী তাদের রাজস্ব প্রদানে ব্যর্থ হন। এবং এই কারণে চাকরিচ্যুতি ঘটে। এবং তখন দেওয়ান রঘুনন্দন এই জমিদারিতে তার ভ্রাতা রামজীবনের হাতে হস্তান্তর করার বন্দোবস্ত গ্রহণ করেন। আর এভাবেই নাটোরে রাজবংশী ওদের পতন ঘটে।
লোকো প্রচলন রয়েছে ১৭০৬ সালে(মতান্তরে ১৭১০) রাজা রামজীবন নাটোর রাজ দরবারের প্রথম রাজা হিসেবে অধিষ্ঠিত হন। এরপরে ১৭০৬ থেকে ১৭৩৪ পর্যন্ত তার রাজত্বকাল অব্যাহত রাখেন। এবং তার মৃত্যুর মাধ্যমে সুতরাশ৩৪ সালে এর রাজত্বের অবসান ঘটে। জানা যায় রাজা রাম জীবনের দত্তপুত্র রামকান্তের সঙ্গে ১৯৩০ সালে রানী ভবানীর বিয়ে সম্পন্ন হয়। এবং পিতার মৃত্যুর পরে পিতৃসূত্রের জমিদারির মালিক হন রামকান্ত। একইভাবে জমিদারির কার্য সম্পূর্ণ করতে করতে ১৭৪৮ সালে রাজা রামকান্ত মৃত্যুবরণ করেন।
স্বামীর মৃত্যুর পর রানী ভবানীর ওপর জমিদারি পরিচালনা করার দায়িত্ব অর্পণ করেন তৎকালীন নবাব আলীবর্দী খা। তখন থেকে এই রানী ভবানই এই জমিদারির পরিচালনা করেন এবং তার জমিদারি ছিল অনেক বিস্তৃত। তার জমিদারি নাটোর সহ পাবনা, বগুড়্ রাজশাহী, কুষ্টিয়্ রংপুর, যশোর সহ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূ্ম,মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল বলে জানা গেছে।
নাটোরে নীল বিদ্রোহ ১৮৫৯ থেকে ১৮৬০ দশকে নাটোরে নীল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল।
নাটোর জেলা নামকরণের ইতিহাস
আপনি কি নাটোর জেলা নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি নাটোর জেলা নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে নাটোর জেলার নামকরণ হয়েছিল এর ইতিহাস সম্পর্কে। নাটোরের নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন লোক মতে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। তবে বেশিরভাগ মতামত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে নাটোর জেলার মাঝখান দিয়ে প্রবাহমান নারদ নদীর নাম থেকেই মূলত নাটোর জেলা নামকরণ করা হয়।
নাটোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
আপনি কি জানেন নাটোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত? আপনি যদি নাটোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন রাজশাহী বিভাগের অন্যতম নাটোর জেলা কিসের জন্য সবার কাছে পরিচিত এবং বিখ্যাত। নাটোর জেলা বিখ্যাত হওয়ার কারণ নিচে দেওয়া হলঃ
- নাটোরের বনলতা সেন
- নাটোরের কাচা গোল্লা
- রানী ভবানী রাজবাড়ী
- দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী
- চলনবিল
- হালতি বিল
- গ্রীন ভ্যালি পার্ক, লালপুর।
নাটোরের উল্লেখযোগ্য নদী সমূহ
নাটোর জেলার উপর দিয়ে বয়ে গেছে অসংখ্য ছোট বড় নদী। আপনি যদি নাটোরের উল্লেখযোগ্য নদী সমূহ সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন নাটোরের উল্লেখযোগ্য নদী সমূহের নাম। উল্লেখযোগ্য নদী গুলোর নাম নিচে দেওয়া হলঃ
- পদ্মা নদী
- বড়াল নদী
- আত্রাই নদী
- নারদ নদী
- তুলসী গঙ্গা
- খলিশাডাঙ্গা নদী
- নন্দ কুজা
- গুনায়
- গদাই সহ এই জেলায় আরো প্রায় ৩২ টি নদনদী রয়েছে এবং এর সাথে সংযুক্ত রয়েছে হালটির বিল চলনবিল সহ অসংখ্য খাল বিল।
নাটোর জেলার সঙ্গে অন্যান্য জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা
নাটোর জেলা এমন একটি অবস্থানে অবস্থানরত যে নাটোর জেলা থেকে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলায় খুব সহজেই যাতায়াত করতে পারবেন। এক কথায় বলা যায় নাটোর জেলার সঙ্গে অন্যান্য জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত এবং সহজ। সকল যানবাহনের মাধ্যমে আপনি নাটোর জেলা থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় যাতায়াত করতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক নাটোর জেলার সঙ্গে অন্যান্য জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পর্কে।
সড়ক পথ
দেশের রাজধানী ঢাকা সহ অন্যান্য বিভাগীয় শহর এবং জেলা সমূহের সঙ্গে নাটোর জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত। নাটোর জেলার অধীনে মোট চারটি হাইওয়ে রোড রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে আঞ্চলিক সড়ক সমূহ।এর মধ্যে-
- রাজশাহী নাটোর মহাসড়ক
- নাটোর বগুড়া মহাসড়ক
- বনপাড়া সিরাজগঞ্জ মহাসড়ক
- নাটোর পাবনা মহাসড়ক
- বনপাড়া কুষ্টিয়া মহাসড়ক
- নওগাঁ আঞ্চলিক সড়ক
- ইশ্বরদী লালপুর আঞ্চলিক সড়ক
- বনপাড়া লালপুর আঞ্চলিক সড়ক
- নাটোর কাদিরাবাদ আঞ্চলিক সড়ক
- নাটোর সিটি বাইপাস
নৌপথ
দেশের বিভিন্ন জেলার সঙ্গে নাটোর জেলার সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা অনুন্নত হলেও নাটোর জেলার অন্তর্গত লালপুর উপজেলার পদ্মা নদী, সিংড়া ও গুরুদাসপুর উপজেলার চলনবিল, এবং আত্রাই নদীর সাথে বিভিন্ন শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত।
রেলপথ
নাটোর জেলার সঙ্গে আশেপাশের অন্যান্য জেলার রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত। সারা বাংলাদেশের সঙ্গে নাটোরের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল রয়েছে। আপনি চাইলে দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে রেলপথে নাটোরে ঘুরে আসতেই পারেন। নাটোর জেলার প্রায় ৭৫ কিলোমিটার জুড়ে রেলপথ রয়েছে। ১২টি রেলওয়ে স্টেশন রয়ছে। এগুলো হলো-
- নাটোর রেলওয়ে স্টেশন
- ঈশ্বরদী বাইপাস রেলওয়ে স্টেশন
- আব্দুলপুর রেলওয়ে জংশন ও স্টেশন
- আজিমনগর রেলওয়ে স্টেশন
- নলডাঙ্গারহাট রেলওয়ে স্টেশন
- বাসুদেবপুর রেলওয়ে স্টেশন
- মালঞ্চি রেলওয়ে স্টেশন
- লোকমানপুর রেলওয়ে স্টেশন
- ইয়াসিনপুর রেলওয়ে স্টেশন
- মাঝগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন ও জংশন
- বীরকুটশা রেলওয়ে স্টেশন
- মাধ নগর রেলওয়ে স্টেশন
বিমান পথ
নাটোর জেলাতে অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থার পাশাপাশি এই জেলায় বিমানপথ ও রয়েছে। আর এটি হলো নাটোরের লালপুর উপজেলার ঈশ্বরদী ইউনিয়নে অবস্থিত ইসুদী বিমানবন্দর। এটি বর্তমানে বন্ধ রয়েছে তবে খুব শীঘ্রই নতুন করে চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলায় কাদিরাবাদ সেনানিবাসে একটি হেলিকপ্টার এবং নাটোর সদর উপজেলায় আরো একটি হেলিকপ্টার মজুদ রয়েছে।
নাটোর জেলার ভৌগোলিক সীমানা
আপনি যদি নাটোর জেলার ভৌগোলিক সীমানা সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি নাটোর জেলার ভৌগোলিক সীমানা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক নাটোর জেলার ভৌগোলিক অবস্থান সম্পর্কে। নাটোর জেলার পূর্বে রয়েছে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলা , এর পশ্চিমে অবস্থিত রাজশাহী জেলা, এ জেলার উত্তরে রয়েছে নওগাঁ ও বেগুড়া জেলা এবং দক্ষিণে পাবনা ও কুষ্টিয়া জেলা। এ জেলার আয়তন ১৯০৫.০৫ বর্গ কিলোমিটার।
গিনেজ আন্তর্জাতিক সময়ের সঙ্গে জেলার সময়ের ব্যবধান 6 ঘন্টা 6 মিনিট অগ্রবর্তী এবং ঢাকা জেলার সঙ্গে এই জেলার সময়ের ব্যবধান 6 মিনিট অগ্রবর্তী। সুদর্শন এই শহরটি যমুনা ও পদ্মার মিলনস্থল হতে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত । নাটোর জেলার বিশেষ আকর্ষণ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিল চলনবিল অবস্থিত নাটোরে। এছাড়াও নাটোরে অবস্থিত হালতিবিল ও হেলেন চাবিল বিশেষভাবে পরিচিত। নাটোর জেলার লালপুর উপজেলা সবচেয়ে উষ্ণতম জেলা হিসেবে পরিচিত এবং এখানে সবথেকে কম বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে।
নাটোর জেলার মোট জনসংখ্যা
আপনি কি জানেন নাটোর জেলার মোট জনসংখ্যা কত? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক নাটোর জেলার মোট জনসংখ্যা কত রয়েছে। নাটোর জেলায় মোট জনসংখ্যা ১৮৫৯৯২১ জন(বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার১. 126%)।
- পুরুষ ৯ লক্ষ ১৯ হাজার ৬৯৬ জন
- মহিলা ৯ লক্ষ ৩৯ হাজার ৬৩৬ জন
- হিজড়া ১১৬ জন
নাটোর জেলার শহর ও গ্রামে বসবাসকারী জনসংখ্যা
এ জেলায় গ্রামে বসবাসকারী জনসংখ্যার সংখ্যা মোট জনসংখ্যার (19.17%) ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৫২৮ জন এবং গ্রামে বসবাস কারীর সংখ্যা(৮০.৮০%) ১৫ লক্ষ ২ হাজার 917 জন।
নাটোর জেলায় কয়টি উপজেলা রয়েছে
নাটোর জেলায় কয়টি উপজেলা রয়েছে তা নিচে দেওয়া হলঃ নাটোর জেলায় মোট সাতটি উপজেলা রয়েছে। এগুলো হল-
- নাটোর সদর উপজেলা
- বড়াইগ্রাম উপজেলা
- গুরুদাসপুর উপজেলা
- বাগাতিপাড়া উপজেলা
- লালপুর উপজেলা
- নলডাঙ্গা উপজেলা
- সিংড়া উপজেলা
নাটোর জেলার পৌরসভা সমূহ
নাটোর জেলার পৌরসভা সমূহ গুলো জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। নাটোর জেলায় মোট আটটি পৌরসভা রয়েছে। এগুলো হলো-
- নাটোর পৌরসভা
- সিংড়া পৌরসভা
- বনপাড়া পৌরসভা
- বড়াইগ্রাম পৌরসভা
- গোপালপুর পৌরসভা
- গুরুদাসপুর পৌরসভা
- বাগাতিপাড়া পৌরসভা
- নলডাঙ্গা পৌরসভা
নাটোর জেলার হাইওয়ে থানা ও পুলিশ ফাঁড়ি
নাটোর জেলার হাইওয়ে থানা ও পুলিশ ফাঁড়ি সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলোঃ
নাটোর জেলার হাইওয়ে থানা
নাটোর জেলায় দুইটি হাইওয়ে থানা রয়েছে। এগুলো হল-
- বনপাড়া হাইওয়ে থানা পুলিশ
- ঝলমলিয়া হাইওয়ে থানা
নাটোর জেলার পুলিশ ফাঁড়ি
নাটোর জেলায় মোট সাতটি পুলিশ ফাঁড়ি রয়েছে। এগুলো হলো-
- জামনগর পুলিশ ফাঁড়ি
- ওয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ি
- বামি হাল পুলিশ ফাঁড়ি
- কালীগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ি
- উপর বাজার পুলিশ ফাঁড়ি
- নিচাবাজার পুলিশ ফাঁড়ি
- পালপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি
নাটোর জেলার সংসদীয় সংরক্ষিত আসন সংখ্যা কয়টি ও কি কি
নাটোর জেলার সংসদীয় সংরক্ষিত আসন সংখ্যা কয়টি ও কি কি জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক নাটোর জেলার সংসদীয় সংরক্ষিত আসন সংখ্যা কয়টি ও কি কি। নাটোর জেলায় মোট চারটি সংসদীয় সংরক্ষিত আসন রয়েছে। এগুলো হল-
- নাটোর -১(লালপুর ও বাগাতিপাড়া) আসন নং ৫৮। এ আসনের সম্মানিত সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ বর্তমান এমপি শহিদুল ইসলাম বকুল।
- নাটোর-২(নাটোর সদর ও নলডাঙ্গা) আসন নং ৫৯। এ আসনে সম্মানিত সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ বর্তমান এমপি শহিদুল ইসলাম বকুল।
- নাটোর -৩(সিংড়া) আসন নং ৬০। এ আসনের সম্মানিত সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ বর্তমান এমপি ও প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
- নাটোর -৪(বড়াইগ্রাম ও গুরুদাসপুর) আসন নং ৬১। এ আসনের সম্মানিত সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ বর্তমান এমপি জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস।
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য চিকিৎসা কেন্দ্র
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য চিকিৎসা কেন্দ্র গুলো নিচে দেওয়া হলঃ
- নাটোর সদর হসপিটাল 250 শয্যা বিশিষ্ট
- ব্যাপিস্ট মিড মিশন হাসপাতাল, নাটোর
- সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, নাটোর
- পুলিশ হাসপাতাল নাটোর
- আমেনা হাসপাতাল, বনপাড়া
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সিংড়া
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, নাটোর
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। লালপুর
- আমজাদ খান চৌধুরী মেমোরিয়াল হাসপাতাল, নাটোর
- বড়াইগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বাগাতিপাড়া
- উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, নলডাঙ্গা
- গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ গুলো নিচে দেওয়া হলঃ
কলেজ
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা সরকারি কলেজ
- রানী ভবানী সরকারি মহিলা কলেজ
- বিল চলন শহী দ শামসুজ্জোহা সরকারি কলেজ
- দীঘা পতিয়া এমকে অনার্স কলেজ
- নাটোর সিটি কলেজ
- নাটোর মহিলা কলেজ
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজ, বনপাড়া
- আব্দুলপুর সরকারি কলেজ, লালপুর
- কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্যাপার কলেজ, বাগাতিপাড়া
- কালেক্টরল পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ
- সেন্ট জোসেফ স্কুল এন্ড কলেজ
- রাজাপুর ডিগ্রী কলেজ, বড়াইগ্রাম
- গোলে আফরোজ কলেজ
- চৌগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
- গৌরীপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
- কাচি কাটা স্কুল এন্ড কলেজ
- মহিষমারি সরকারি কলেজ
- সিংড়াচলন বিল মহিলা ডিগ্রী কলেজ
- সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল ও কলেজ
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য উচ্চ বিদ্যালয় সমূহ
- সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়, নাটোর
- সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। নাটোর
- নাটোর সুগার মিল উচ্চ বিদ্যালয়
- গ্রীন একাডেমী উচ্চ বিদ্যালয়
- শেরেবাংলা উচ্চ বিদ্যালয়
- পারভিন পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়
- বর্গাছা উচ্চ বিদ্যালয়
- নববিধান গার্লস স্কুল
- মহারাজা জে এন উচ্চ বিদ্যালয়
- করিমপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। আব্দুলপুর
- নর্থ বেঙ্গল সুগার মিল হাই স্কুল, গোপালপুর
- গুরুদাসপুর পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
- রাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- চনাজিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- মহিষমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- চামারি বিএন উচ্চ বিদ্যালয়
- কাঁচিখাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- ইয়াসিনপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- পীরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়
- মৌখাড়া উচ্চ বিদ্যালয়
- তিরাইল উচ্চ বিদ্যালয়
নাটোর জেলার বিশ্ববিদ্যালয়
উচ্চ শিক্ষার জন্য নাটোর জেলায় বর্তমানে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত রয়েছে। এগুলো হল-
- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(বা ওয়েট) কাদিরাবাদ সেনানিবাস, নাটোর।
- ডা, এম এ ওয়াজেদ মিয়া কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, নাটোর।
- রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য জাদুঘর
- চলনবিল জাদুঘর, নাটোর।
- শহীদ সাগর সংগ্রহশালা, গোপালপুর।
- উত্তরা গণভবন সংগ্রহশালা, নাটোর।
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য শিল্প প্রতিষ্ঠান
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য শিল্প প্রতিষ্ঠান গুলো নিচে দেওয়া হলঃ
- নর্থ বেঙ্গল চিনিকল লিমিটেড, লালপুর
- নাটোর চিনিকল লিমিটেড, নাটোর সদর
- যমুনা ডিস্টিলারি লিমিটেড
- চামড়া শিল্প
- নাটোর এগ্রো লিমিটেড
- পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড
- শিল্প এলাকা
- প্রাণ এগ্রো লিমিটেড
- পারটেক্স ট এগুলি লিমিটেড
- কিষোয়ান এগ্রো লিমিটেড
- রাজলঙ্কা বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র
- নবতি ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেড
- ফ্লাসি ফ্ল্যাশ জুস মিল লিমিটেড
- নাটোর জুস মিল লিমিটেড
- নাটোর অর্থনৈতিক অঞ্চল-১ লালপুর, নাটোর
- নাটোর অর্থনৈতিক অঞ্চল-২ লালপুর, নাটোর
- এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের মাঝারি এবং ক্ষুদ্র শিল্প নাটোর জেলায় রয়েছে। যা এই জেলাকে আরো উন্নত করেছে।
নাটোর জেলার দর্শনীয় স্থান-নাটোর জেলার চিত্রকর্ষক স্থান
আপনি যদি নাটোর জেলার দর্শনীয় স্থান-নাটোর জেলার চিত্রকর্ষক স্থান কোন গুলো জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। নাটোর জেলার দর্শনীয় স্থানগুলো নিচে দেওয়া হলঃ
- নাটোর রাজবাড়ি
- উত্তরা গণভবন(দীঘাপতিয়া রাজবাড়ী)
- পদ্মা নদীর তীর ও পদ্মার চর, গৌরীপু্র, লালপুর
- ঈশ্বরদী বিমানবন্দর, ঈশ্বরদী ইউনিয়ন, লালপুর নাটোর
- গ্রিন ভ্যালি পার্ক, লালপুর
- গোসাই আশ্রম লালপুর
- শহীদ সাগর, লালপুর
- চলন বিল
- হালতি বিল
- চলনবিল জাদুঘর
- আত্রাই নদী
- ধরাইল জমিদার বাড়ি
- মাজগ্রাম জংশন রেলওয়ে স্টেশন
- জয় কালীবাড়ি মন্দির, নাটোর
- ইউ এন এ পার্ক, বাগাতিপাড়া
- বড় বাঘা মসজিদ ও মাজার
- নাটোর রেলওয়ে স্টেশন
- ঈশ্বরদী বাইপাস রেলওয়ে স্টেশন
- বনি মারিয়াবাদ ধর্মপল্লী জোনাইল
- লুরদের রানী মা মারিয়াম ধর্মপল্লী বনপাড়া
- দয়ারামপুর জমিদার বাড়ি
- বঙ্গ গজল রাজবাড়ী বা রানী ভবানীর রাজবাড়ী
- চৌগ্রাম জমিদার বাড়ি
- ভেল্লা বাড়ি মসজিদ ও মাজার, লালপুর
- বুধপাড়া কালীমন্দির, লালপুর
- নট বেঙ্গল চিনিকল লিমিটেড
- মিনি কক্সবাজার, পাটুল
- বিলশা মা জননী সেতু
- চাপিলা শাহী মসজিদ
- কলম গ্রাম
- মাধবনগর রথবাড়ি
- হুলহুলিয়া গ্রাম
নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগণ
আপনি যদি নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগণ নাম সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। নিচে নাটোর জেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগণ এর নাম দেওয়া হলঃ
- সংকর গোবিন্দ চৌধুরী(রাজনীতিবিদ)
- রানী ভবানী
- মহারাজা জগদিন্দ্রনাথ রায়
- আবু হেনা রনি(অভিনেতা ও কমেডিয়ান)
- আমজাদ খান চৌধুরী(প্রাণ ও আরএফএল গ্রুপের প্রধান নির্বাহী)
- ফরিদা পারভিন(শিল্পী লালন গান)
- আশরাফুল ইসলাম
- এ এইচ এম কাম কামরুজ্জামান, মুজিবনগর সরকারের ত্রান ও পুনর্বাসন মন্ত্রী
- অধ্যক্ষ এম এ হামিদ
- কার্তিক উদাস(বাউল বাংলাদেশ বেতার কেন্দ্র, শিক্ষক এবং লেখক)
- প্রফেসর আব্দুস সাত্তার(ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ডিপার্টমেন্ট অফ ওরিয়েন্টাল আর্ট)
- প্রমথ নাথ বিশি(এক আধারে অধ্যাপক, শিক্ষাবিদ এবং লেখক০
- শফিউদ্দিন সরকার(ঐতিহাসিক উপন্যাসিক)
- রাধাচরণ চক্রবর্তী(সাহিত্যিক)
- স্যার যদুনাথ সরকার(সাহিত্যিক ও উপাচার্য কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়)
- শরৎকুমার রায়(বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর এর প্রতিষ্ঠাতা)
- মাদার বখশ(স্বপ্নদ্রষ্টা ও স্রষ্টা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়)
- মোঃ মাকসুদুর রহমান(পাটের জিনতত্ত্ব আবিষ্কারক)
- তাইজুল ইসলাম(বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ক্রিকেটার)
- শহীদ মমতাজ উদ্দিন(সাবেক সংসদ সদস্য)
- শেফালী মমতাজ(শহীদ মমতাজ উদ্দিনের সহধর্মিনী এবং সাবেক সংসদ সদস্য)
- ফজলুর রহমান পটল(সাবেক ক্রিয়া মন্ত্রী)
- জাতির তালুকদার(লেখক ও উপন্যাসিক, পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলা একাডেমি)
- নওশের আলী সরকার
- আলমগীর মহিউদ্দিন(নয়া দিগন্ত, সম্পাদক)
- হানিফ উদ্দিন মিয়া(উপমহাদেশের প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার এবং পারমানুবিদ)
- এডভোকেট এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু( সাবেক উপমন্ত্রী)
- প্রফেসর এম আব্দুস সোবহান(উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়)
- প্রফেসর ড. সরকার সুজিত কুমার(উপাচার্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়)
নাটোরের উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা
- সাপ্তাহিক নাটোর বার্তা
- দৈনিক উত্তরবঙ্গ যাত্রা
- নারদ মাত্রা
- দৈনিক প্রান্তজল
- দৈনিক জনদেশ
নাটোর জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা দের নাম
- নাটোর জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা দের নাম নিচে দেওয়া হলঃ
- মৃত হোসেন আলী মন্ডল, নাটোর
- মৃত শাহ নজরুল ইসলাম।নাটোর
- মোহাম্মদ মজিবুর রহমান, নাটোর সদর
- অঞ্জলি রানী সরকার, নাটোর সদর
- শেখর দত্ত, নাটোর সদর
- মৃত মফিজ উদ্দি্ন, নাটক সদর
- মোঃ শরীয়তুল্লাহ, নাটোর সদর
- সুলতান আহমেদ, নাটোর সদর
- আশরাফুল আলম, নাটোর সদর
- মৃত মকবুল হোসেন, নাটোর সদর
- ইব্রাহিম পরামানিক একদেল, নাটোর সদর
- মৃত অফিসার ফকির, নাটোর সদর
- মোহাম্মদ ভাদু মন্ডল,
- আমজাদ হোসেন, নাটোর সদর
- মোহাম্মদ ফজলুর রহমান, সদর
- মৃত পিয়ার উদ্দিন, লালপুর
- মৃত জাহাঙ্গীর আলম, লালপুর
- সাবান বিশ্বাস, লালপুর
- আমজাদ হোসেন, লালপুর
- রাজ্জাক, বাগাতিপাড়া
- মোঃ সোলায়মান আলী, বাগাতি পাড়া
- মৃত জমশেদ আলী প্রামানিক, লালপুর
- মৃত অমরেন্দ্রনাথ। ভট্টাচার্য, নাটোর সদর
- মরহুম রুস্তম আলী সরকার, লালপুর
নাটোর জেলা সম্পর্কে আরো কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
নাটোর জেলার মোট আয়তন কত?
উত্তরঃ১,৯০৫.০৫ বর্গ কিলোমিটার।(৭৩৫.৫৪ বর্গমাইল)
নাটোর জেলা কবে প্রতিষ্ঠা হয়?
উত্তরঃ ১৯৪৮ সালে।
নাটোর জেলার বর্তমান জেলা সহায়ক কে?
উত্তরঃ মোঃ শামীম আহমেদ
নাটোর জেলার মোট জনসংখ্যা কত?
উত্তরঃ১৮,৫৯,৯২১ জন(২০১৯)
নাটোর জেলার মোট জনসংখ্যার ঘনত্ব কত?
উত্তরঃ ৯৮০/বর্গ কিলোমিটার
নাটোর জেলার স্বাক্ষরতার হার কত?
উত্তরঃ ৭১.৪৩ শতাংশ
নাটোর জেলার পোস্ট কোড কত?
উত্তরঃ ৬৪০০
নাটোর জেলার প্রশাসনিক বিভাগের কোড কত?
উত্তরঃ ৫০৬৯
নাটোর জেলার পুরুষ ও মহিলার গড় অনুপাত কত?
উত্তরঃ পুরুষ; মহিলা= ৯৮: ১০২ জন
শেষ কথা
উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই নাটোর জেলার ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন। আপনার যদি নাটোর জেলা সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থেকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।