নফল রোজা রাখার নিয়ম

কোন দিন নফল রোজা রাখা যাবে না জানতে হলে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কোন কোন দিন নফল রোজা রাখতে পারবেন না সেই সম্পর্কে। কোন কোন দিন নফল রোজা রাখা যাবে না জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক কোন দিন নফল রোজা রাখা যাবে না। আপনি বছরের চটি দিন ব্যতীত সারা বছরের প্রত্যেকটি দিন নফল রোজা রাখতে পারবেন।

এরপর সাপ্তাহিক মাসিক এবং বার্ষিক কিছু নির্দিষ্ট দিন রয়েছে যেসব দিনের রোজা পালনের বিশেষ ফজিলত রয়েছে। যে পাঁচটি দিন আপনি রোজা রাখতে পারবেন না সেগুলো হল রোজার ঈদের দিন, কোরবানি ঈদের দিন এবং তৎপরবর্তীতে তিনদিন। সপ্তাহের সোমবার এবং বৃহস্পতিবার নফল রোজা রাখা সুন্নত। কেননা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এই দুইদিন রোজা রাখতে পছন্দ করতেন।

শুক্রবার কি নফল রোজা রাখা যায় যদি জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন শুক্রবারে নফল রোজা রাখা যায় কিনা সেই সম্পর্কে। শুক্রবারে নফল রোজা যায় কিনা জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক শুক্রবার কি নফল রোজা রাখা যায় কিনা সেই সম্পর্কে। যদি কেউ শুধুমাত্র নির্দিষ্ট করে শুক্রবারে নফল রোজা রাখে তাহলে সেটা নিষিদ্ধ। কেননা শুক্রবার হলো মুসলমানদের জন্য সাপ্তাহিক ঈদের দিন। তাই শুধু এই দিনটাকে নফল রোজার জন্য কেউ যদি নির্দিষ্ট করে নেয় তাহলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নিষেধ করেছেন। কিন্তু যদি বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার রোজা পালন করে থাকে অথবা আইয়ামুল বীজের প্রত্যেক আরবি মাসের ১৩ ১৪ এবং ১৫ তারিখ রোজা যদি কেউ পালন করে থাকে এবং তার মধ্যে যদি শুক্রবার করে যায় তাহলে এটি জায়েজ রয়েছে। এক কথা বলা যায় শুধু শুক্রবারকে নির্দিষ্ট করে কেউ নফল রোজা পালন করতে পারবে না।