পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার - সোমপুর বিহারের ইতিহাস

প্রিয় পাঠক আপনি কি পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহারের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি ঠিক জায়গাতে এসেছেন। এই পোস্টটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহারের ইতিহাস সম্পর্কে।পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার বা সোমপুর বিহার বর্তমানে প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে এবং এটি একটি প্রাচীন বৌদ্ধবিহার।
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহারের ইতিহাস
আপনি যদি পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহারের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চান তাহলে শুরু থেকে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন। তাহলে আপনি পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহারের ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহারের ইতিহাস

সোমপুর বিহারের ইতিহাস

আপনি কি সোমপুর বিহারের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে এ পর্বটি আপনার জন্য। বর্তমানে পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সম্পূর্ণ বিহার সোমপুর বিহার প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ১৮৭৯ সালে স্যার কার্নিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধ বিহার বলা হয়ে থাকে। বৌদ্ধ বিহারের সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহার এর সাথে তুলনা করা হয়।
আরো পড়ুনঃ টিউমার রোগের লক্ষণ - টিউমার হলে করণীয় কি
এটি প্রায় ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্মচর্চা ও উপাসনা কেন্দ্র। সোনপুর বৌদ্ধ বিহারের উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যেমন চীন, তিব্বত, মায়ানমার, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি দেশ থেকে ধর্মচর্চা ও জ্ঞান অর্জন করতে আসেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আশ্চর্য ছিল দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান।

কত সালে ইউনেস্কো সোমপুর বিহার কে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেন

আপনি কি কত সালে ইউনেস্কো সোমপুর বিহার কে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেন সেই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেন। এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে যার কারণে সোমপুর বিহারকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেওয়া হয়। এখানে অনেক প্রত্নতত্ত্বিক নির্দেশন ও অনেক বড় বড় ইমারতের খোঁজ পাওয়া যায়। এবং এখানে অনেক পুরনো মূর্তির খোঁজ পাওয়া যায়। বড় কথা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার হিসেবে এটিকে গণ্য করা হয় ।এই কারণে ইউনেস্কো একে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়।

সোমপুর বিহার কোথায় এবং কিভাবে যাবেন

আপনি কি সোনপুর বিহার কোথায় এবং কিভাবে যাবেন সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্যই। পুন্ড্রবর্ধনের রাজধানীর পুন্ডনগর যা বর্তমান মহাস্থান এবং অপর শহর কোটিবর্ষ যা বর্তমান বানগড় এর মাঝামাঝি স্থানে সোমপুর বিহার অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজশাহীর অন্তর্গত নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জ স্টেশনের থেকে এর দূরত্ব পশ্চিম দিকে মাত্র ৫ কিলোমিটার। পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার বা সোমপুর বিহারে যেতে হলে ট্রেন কিংবা বাস উভয়ের মাধ্যমে যেতে পারবেন। তবে আপনি বাসে ভ্রমণ করলে বেশি সুবিধা বা তাড়াতাড়ি পৌঁছাতে পারবেন।

সোমপুর বিহার কিভাবে ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে মর্যাদা পায়

প্রিয় পাঠক আপনি কি সোমপুর বিহার কিভাবে ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে মর্যাদা পায় সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? সম্পর্কে আর যেভাবে ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে মর্যাদা পায় তা হল ভারতীয় উপমহাদেশের ইংরেজদের আগমনের পর তারা সকল স্থানে জরিপ কাজ চালানো শুরু করেন। পূর্ব ভারতের জরিপ কাজ পরিচালনা করেন বোকানন হ্যামিলটন যিন ১৮০৭ সাল থেকে১৮১২ সাল পর্যন্ত পাহাড়পুর পরিদর্শন করেন। এটিই ছিল পাহাড়পুরের প্রথম প্রত্নতাত্ত্বিক পরিদর্শন। এরপর পাহাড়পুর পরিদর্শনে আসেন ওয়েস্টমার্ক। তারপর তারা নিজ দেশে পত্রিকায় এগুলো প্রকাশ করেন। তারপর পত্রিকার সূত্র ধরে এখানে পরিদর্শনে আসেন আলেকজান্ডার কারনিংহাম। পরিদর্শনের পর তিনি সোমপুর বিহারের সম্পর্কে অনেক লেখালেখি ও প্রচার প্রচারণা চালাই। অবশেষে ১৯০৪ সালে প্রত্নতত্ত্বিক আইনের আওতায় এই স্থান ১৯১৯ সালে সংরক্ষিত ঐতিহাসিক বা প পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষিত হয়।

সোমপুর বিহারের মানচিত্র

সোমপুর বিহার একটি ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এখানে অনেক পুরনো মূর্তি ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায়। বর্তমানে এটি একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে বহুল পরিচিত। এখানে প্রতিবছর কয়েক লক্ষ লোক ঘুরতে আসে। তাদের সুবিধার্থে নিচে সোমপুর বিহারের মানচিত্র দেওয়া হলো।

সোমপুর বিহার মন্দির ধ্বংসের কারণ

সোমপুর বিহার মন্দির ধ্বংসের কারণ হল তখনকার শাসকরা ছিল মুসলিম শাসক। যার কারণে তারা ছিলেন মূর্তি বিরোধী। মূর্তি বিরোধী হওয়ার কারণে তখন কার যত মন্দির মূর্তি সবকিছু তারা ধ্বংস করে দিয়েছে। সপ্তম শতাব্দীর মাঝামাঝিতে হিউয়েন সাং পুন্ড্র বর্ধনে আসেন এবং তার বিস্তারিত বিবরণে শ্যামপুর বিহার ও মন্দিরের কোন উল্লেখ ছিল না। তবে সুস্পষ্টভাবে ধর্মপালের পুত্র দেবপাল কর্তৃক সোমপুরের নির্মিত বিশাল বিহার ও সুউচ্চ মন্দিরের কথা উল্লেখ করেছেন। ১৩ শতাব্দীর শুরুতে ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ -বিন -বখতিয়ার খলজী বাংলায় আক্রমণ করে প্রায় উত্তরবঙ্গ দখল করেন। তখন মুসলিম শাসকরা মূর্তি বিরোধী মনোভাব বেশি ছিল। যার কারণে বৌদ্ধ বিহারের বৌদ্ধমূর্তি সহ বড় বড় মন্দির সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয়। এভাবেই সম্পূর্ণ বুদ্ধ বিহারের সমস্ত মন্দির ও মূর্তি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।

সোমপুর বিহারের আয়তন কত

আপনি কি সোমপুর বিহারের আয়তন কত সে বিষয়ে জানতে আগ্রহী? তাহলে আমাদের এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পূর্ণ পড়লে সোমপুর বিহারের আয়তন কত তা আপনি সহজে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সম্পর্কে বিহারের আয়তন কত। বাংলাদেশের বৃহত্তর রাজশাহীর অন্তর্গত নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত সোমপুর বিহার বা বৌদ্ধবিহার। অপরদিকে জয়পুরহাট জেলার জামালগঞ্জ স্টেশনের থেকে দূরত্ব পশ্চিম দিকে মাত্র 5 কিলোমিটার। এর ভৌগলিক অবস্থান ২৫ ডিগ্রি উত্তর থেকে ২৫ ডিগ্রি ১৫ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮ ডিগ্রি ৫০ পূর্ব থেকে ৮৯° ১০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত। গ্রামের মধ্যে প্রায় ১.১০ বর্গ কিলোমিটার। ১০ হেক্টর অঞ্চল জুড়ে এই পুরাকীর্তি অবস্থিত। প্রত্নতত্ত্বিক এই নির্দেশনটি ভূমি পরিকল্পনায় চতুর্ভুজ আকৃতির। এটি বাংলাদেশের উত্তর বঙ্গে অবস্থিত।

কিভাবে এটির পাহাড়পুর নামকরণ হলো

কিভাবে এটির পাহাড়পুর নামকরণ হলো তা জানতে হলে আর্টিকেলটির পুরো প্যারাটি আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে এটির পাহাড়পুর নামকরণ হলো। বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার প্লাবন সমভূমিতে অবস্থিত। বরেন্দ্র নামক অনুচ্চ এলাকার অন্তর্ভুক্ত। মাটিতে লোহা জাত পদার্থের উপস্থিতির কারণে মাটি লালচে। বর্তমানে এই মাটি অধিকাংশ স্থানে ঢাকা পড়েছে। পার্শ্ববর্তী সমতল ভূমি থেকে প্রায় ৩০.৩০ মিটার উচ্চতে অবস্থিত। পাহাড় সুদৃঢ় স্থাপনার কারণে এটি টিকে আছে। স্থানীয় লোক জন একে গোপাল চিতার পাহাড় আখ্যায়িত করে। তখন থেকে এর নাম হয়েছে পাহাড়পুর। যদিও এর প্রকৃত নাম সোমপুর বিহার।

সোমপুর বিহার কে প্রতিষ্ঠা করেন

আপনি কি সোমপুর বিহার কে প্রতিষ্ঠা করেন তার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পোষ্টটি আপনার জন্য। এই পোস্টটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন সোমপুর বেহার কে প্রতিষ্ঠা করেন। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক সোমপুর বিহারের প্রতিষ্ঠাতার সম্পর্কে। বৌদ্ধবিহার বা সম্পূর্ণ বিহার বহু পুরনো প্রাচীন একটি বৌদ্ধবিহার। পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্ম পালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা ৯০ শতকে এই বুদ্ধ বিহার টি তৈরি করেছিলেন। এই বুদ্ধ বিহার টি তৈরি করার পর থেকে এর নাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন এখানে ধর্মচর্চা ও জ্ঞানচর্চার জন্য আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আশ্চর্য ছিল অতিশয় দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। পাল বংশের দ্বিতীয় রাজা এই পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার বা সোমপুর বিহার নির্মান করেছিলেন।

সোমপুর বিহারে যেসব নির্দেশন গুলো পাওয়া যায়

সোমপুর বিহারে যেসব নির্দেশন গুলো পাওয়া যায় তা হল বহু প্রাচীন ও মূল্যবান ধন-সম্পদ। এখানে বড় বড় মূর্তি সহ ইমার ইত্যাদি বহু কিছু আবিষ্কৃত হয়। পুরাকীর্তির কেন্দ্রীয় টিভির শীর্ষ ভাগের সামান্য অংশ খননে একটি বর্গাকার ইমারত আবিষ্কার করে যার দৈর্ঘ্য ছিল ২২ ফুট। উত্তর পাশে সাত মিটার উচ্চ একটি কক্ষ আবিষ্কৃত হয়। পরবর্তীতে রাখল দাস গঙ্গোপাধ্যায় ১৯২৫ সাল হতে ২৬ সাল পর্যন্ত খনন করে কেন্দ্রীয় টিভির উত্তরে প্রধান সিঁড়ি, পোড়ামাটির ফলক শোভিতো দেওয়াল এবং প্রদক্ষিণ পথ সহ উত্তর দিকে মন্ডপ বা হলঘর আবিষ্কার করেন। ফলে প্রথমবারের মতো এই বিহারে দেয়াল চিত্রণের সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায়। ১৯৩০ সাল হতে ৩১ সাল এবং ১৯৩১ সাল হতে ৩২ সাল পর্যন্ত জিসি চন্দ্র বিহারের দক্ষিণ ও পশ্চিম কোণে খনন করেন। ১৯৩৩ সাল হতে ৩৪ সালে কাশিনাথ দীক্ষিতের তত্ত্বাবধানে ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগ পুনরায় ক্ষরণ করেন। এতে বিহার ও মন্দিরের অবশিষ্ট অংশ পাওয়া যায়। এবং একগুচ্ছ স্তুপ সহ তারা মন্দিরের ভাঙ্গা অংশ খুঁজে পাওয়া যাই। ১৯৮৭ সাল থেকে ৮৯ সাল পুনরায় খনন পরিচালনা হয় বিহার অঙ্গনে এবং পরবর্তী খননের স্তুককৃত মাটি অপসারণ করে সুশৃংখল পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা চিহ্নিত করা হয়।

সোমপুর বিহার জাদুঘরে সংরক্ষিত উল্লেখযোগ্য যে মূর্তিগুলো

সোমপুর বিহার জাদুঘরে সংরক্ষিত উল্লেখযোগ্য যে মূর্তিগুলো পাওয়া যায় সেগুলো বহু পুরাতন ও মূল্যবান। সেখানে খনন কাজের সময় অনেকগুলো মূর্তি ধ্বংসাবশেষের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়। নিচে কয়েকটি মূর্তির নাম উল্লেখ করা হল।
  1. বেলে পাথরের চামুণ্ডা মূর্তি
  2. লাল পাথরের শীতলা মূর্তি
  3. কৃষ্ণ পাথরের বিষ্ণুর খন্ডাংশ
  4. বেলে পাথরের কীর্তি মূর্তি
  5. কৃষ্ণ পাথরের দণ্ডায়মান গণেশ
  6. হরগৌরীর ক্ষতিগ্রস্ত মূর্তি
  7. কৃষ্ণ পাথরের লক্ষী নারায়ণের ভাঙ্গা মূর্তি
  8. কৃষ্ণ পাথরের উমা মূর্তি
  9. বেলে পাথরের গৌরী মূর্তি
  10. বেলে পাথরের বিষ্ণু মূর্তি
  11. কৃষ্ণ পাথরের নন্দী মূর্তি
  12. সূর্য মূর্তি
  13. কৃষ্ণ পাথরের শিবলিঙ্গ
  14. বেলে পাথরের মনসা মূর্তি

শেষ কথা

এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহারের ইতিহাস সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। এই পোস্টটিতে পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারের সম্পূর্ণ ইতিহাস সম্পর্কে তুলে ধরা হয়েছে। পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার এ কিভাবে যাবেন পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের মানচিত্র লোকেশন সবকিছু এই পোস্টের মাধ্যমে দেওয়া আছে। আপনারা পুরো পোস্টটি পড়লে সবকিছু খুব সুন্দর ভাবে জানতে পারবেন। আশা করি পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহারের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url