দাঁতের মাড়ি ব্যাথার ঔষধ - দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম
দাঁতের ব্যথা যার হয়েছে সেই বুঝবে একমাত্র এই ব্যথার যন্ত্রণা কতটা ভয়াবহ।
দাঁতের মাড়ি ব্যথা শুরু হলে চোখেও কম দেখা শুরু করে তীব্র যন্ত্রণার কারণে।
একবার যদি যন্ত্রণা শুরু হয় তাহলে ওষুধ সেবন না করা পর্যন্ত এর যন্ত্রণা তীব্র
হতে থাকে। তাই অবশ্যই আমাদের সকলেরই দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম
জেনে রাখা প্রয়োজন যেন যেকোনো সময় ক্রয় করা যেতে পারে।
দাঁত ব্যথার যন্ত্রণা এতটাই তীব্র হয়ে থাকে যে এই যন্ত্রণা শুরু হওয়ার পর
মানুষের মধ্যে কোন ধরনের জ্ঞান থাকে না। আমাদের খাদ্য অভ্যাসের কারণে এই ব্যথা
হতে পারে। তাই অবশ্যই নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করা এবং দাঁতের যত্ন নেওয়া
প্রয়োজন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ দাঁতের মাড়ি ব্যথা দূর করার কার্যকারী উপায়
- দাঁতের মাড়ি ব্যাথার ঔষধ/দাঁত ব্যথার ঔষধ
- দাঁত ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম
- পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঔষধ
- পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
- দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর উপায়
- দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম
- দাঁত ব্যথার এন্টিবায়োটিক
- দাঁত ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা
- শেষ কথা
দাঁতের মাড়ি ব্যাথার ঔষধ/দাঁত ব্যথার ঔষধ
দাঁতের মাড়ি ব্যাথার ঔষধ ক্রয় এবং গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই দাঁত ব্যথার আসল কারণ
নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী চিকিৎসা
গ্রহণ করতে হবে। বাজারে বিভিন্ন ব্যান্ডের দাঁত ব্যথা কমানোর ঔষধ পাওয়া যায়।
তবে হালকা দাঁত ব্যথা কমানোর ক্ষেত্রে
প্যারাসিটামল অত্যন্ত
কার্যকরী। অতিরিক্ত ব্যথার জন্য অবশ্যই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী
ঔষধ গ্রহণ করতে হবে। নিম্নে দাঁত ব্যথা কমানোর কিছু ঔষধের নাম উল্লেখ করা হলো-
আরো পড়ুনঃ তাৎক্ষনিক ভাবে উচ্চ রক্তচাপ কমানোর উপায়
- Fanamic 250 mg: ৫ থেকে ১৮ বছর বয়সি রোগীদের জন্য Fanamic 250 mg ট্যাবলেটটি দিনে দুই থেকে তিনবার তিন দিন ধরে খেতে হবে। তিন দিনে যদি ব্যথা না কমে তাহলে পাঁচ দিনের ডোজ দেওয়া হয়।
- Fanamic 500 mg: দাঁত ব্যথা দূর করতে Fanamic 500 mg অত্যন্ত কার্যকরী একটি ট্যাবলেট। ১৮ বছর বয়সে উর্ধ্বে রোগীদের জন্য এটি দিনে দুই থেকে তিনবার তিন দিন খেতে হবে।
- Napa One: Napa One ট্যাবলেট টি দাঁত ব্যথা বাজে কোন ধরনের ব্যথা নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকারী একটি ঔষধ। রোগী যদি অপপ্ত বয়স্ক হয় তাহলে অর্ধেক ট্যাবলেট দিনে দুই থেকে তিনবার এবং যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয় তাহলে একটি করে দিনে দুই থেকে তিনটি খেতে হবে। যদি ব্যথা থাকে তাহলে খেতে হবে আর যদি ভালো হয়ে যায় তাহলে খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
দাঁত ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম
সকল ঔষধে সেবনের পূর্বে অবশ্যই সেই ওষুধের নাম এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে জেনে
রাখতে হবে। না জেনে কোন ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়। এই পর্বে আপনি দাঁত ব্যথার ট্যাবলেট
এর নাম জানতে পারবেন।উপরে উল্লেখিত ঔষধ সমূহে যদি দাঁত ব্যথা না কমে তাহলে
নিম্নোক্ত আরো কিছু দাঁত ব্যথার ট্যাবলেট এর নাম উল্লেখ করা হয়েছে-
- Tormon 90 mg
- Exilok 20
- Moxacil 500 mg
- Aroxia 120 mg
- Ecox 120 mg
- Algirex 120 mg
- Amodis 400 mg
- Cox-E 120 mg
- Tory 120 mg
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঔষধ
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঔষধ এর নাম আপনি নিশ্চয় জানতে চাচ্ছেন? এই পর্বে
আপনি জানতে পারবেন পোকা দাঁতে ব্যথা করলে কোন ওষুধটি সেবন করতে হবে এবং খাওয়ার
সঠিক নিয়ম সম্পর্কে। পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঔষধ এর নাম নিম্নে উল্লেখ করা
হলোঃ-
আরো পড়ুনঃ ঘন ঘন মাথা ব্যাথার কারণ
- Fanaic 500 mg
- Fanamic 250 mg
- One plus
- Tormon 90 mg
- Exilok 20
- Moxacil 500 mg
- Aroxia 120 mg
- Ecox 120 mg
- Algirex 120 mg
- Amodis 400 mg
- Cox-E 120 mg
- Tory 120 mg
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় রয়েছে। আপনি চাইলে সেগুলোর যথাযথ
ব্যবহার করতে পারেন। ঘরোয়া উপায়ে আপনি চাইলে দাঁতের ব্যথা ভালো করতে পারেন।
এর জন্য প্রয়োজন হবে আপনার কিছু উপাদান এবং নিয়মমাফিক ব্যবহার। পোকা
দাঁতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আমলকি ও কর্পূর
পোকা থাকলে ব্যথা অনুভূত হওয়ার সাথে সাথে আমলকির রসের সঙ্গে কিছুটা কর্পূর যোগ করে দাঁতের লাগালে অনেক উপশম পাওয়া যায়।তিলের তেল ও কর্পূর
তিলের তেলের সঙ্গে কিছুটা কর্পূর মিশিয়ে ব্যথাযুক্ত স্থানে মাসাজ করলে ব্যথা থেকে খুব সহজেই উপশম পাওয়া যায়।নিম পাতা ও লবণ
বিভিন্ন চিকিৎসায় নিম পাতার ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। দাঁত ব্যথা দূর করতে নিম পাতা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। গরম পানিতে নিম পাতা ফুটিয়ে তার মধ্যে কিছুটা লবণ মিশিয়ে দাঁতের গোড়ায় লাগান এবং মুখে নিয়ে গড়গড়া করুন। এতে অনেকটা আরাম অনুভব করবেন।দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর উপায়
দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর উপায় রয়েছে আপনার হাতের কাছে শুধু এর সঠিক ব্যবহার
সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। বিভিন্ন কারণে দাঁত ব্যথা হয়ে থাকে। সারা জীবনে
একবারও দাঁত ব্যথার শিকার হননি এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না। জেনে
নেওয়া যাক, দাঁতের যন্ত্রণা কমানোর উপায়ঃ-
আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা
- লবণ পানিঃ দাঁতে ব্যথা, গলা ব্যথা এমন কি দাঁতের মাড়ি ফোলা ব্যথার জন্য লবণ পানি অত্যন্ত উপকারী। হালকা কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ দিয়ে দিনে তিন থেকে চার বার গড়গড়া করলে সব ধরনের ব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যায়।
- রসুনঃ রসুন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। অক্সিডেন্ট রয়েছে। এটি এন্টিবায়োটিক হিসেবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। দাঁত ব্যথা কমাতে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নিন। উপকার পাবেন।
- নিম পাতাঃ বিভিন্ন চিকিৎসায় নিম পাতার ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। দাঁত ব্যথা দূর করতে নিম পাতা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। গরম পানিতে নিম পাতা ফুটিয়ে তার মধ্যে কিছুটা লবণ মিশিয়ে দাঁতের গোড়ায় লাগান এবং মুখে নিয়ে গড়গড়া করুন। এতে অনেকটা আরাম অনুভব করবেন।
- পেয়ারা পাতাঃ প্রাচীনকাল থেকেই পেয়ারা বা পেয়ারা পাতার রস দাঁত ব্যথার জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে। পেয়ারা পাতার রস দাঁতের জন্য অত্যন্ত উপকারী এছাড়াও পেয়ারা পাতা সিদ্ধ পানি মাউথওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
- লবঙ্গঃ লবঙ্গ মূলত ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। দাঁতের ইনফেকশন দেখা দিলে প্রচুর পরিমাণে ব্যথার সৃষ্টি হয় এক্ষেত্রে দুটি লবঙ্গ নিয়ে পিষে নিন। এবার ওই লবঙ্গের সাথে হালকা অলিভ অয়েল মিশিয়ে একটি দ্রবণ তৈরি করে ওইটি ব্যথাযুক্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। ম্যাজিকের মতো কয়েক মুহূর্তের মধ্যে ব্যথা কমে যাবে।
- গোলমরিচঃ লবণ, সামান্য পানি ও কিছুটা গোলমরিচের গুড়া নিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে ব্যথাযুক্ত স্থানে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখুন। এতে খুব দ্রুত ব্যথা দূর হয়ে যাবে।
- পেঁয়াজ
- হিং
- আদা
- সরষে তেল
- কর্পূর
- আমলকির রস
- তিলের তেল। ইত্যাদি
দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম
দাঁতের মাড়ি ব্যাথার তীব্র যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি নিজের ওষুধটি
সেবন করতে পারেন।দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম আজকে আমরা আপনাদের জানাবো।
দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম নিচে উল্লেখ করা হয়েছে।
Flublast 250/Flublast 500 mg tablet
এই ঔষধটি দাঁত ব্যথা মাথাব্যথা, মধ্য কর্নের ব্যথা সহ জ্বরথেকে সৃষ্ট শরীরের
ব্যথা সকল ধরনের ব্যথা উপশমে অত্যন্ত কার্যকরী। ক্যান্সার রোগী বা সার্জারির
পরে রোগীদের ব্যথা নাশক হিসেবে উক্ত ঔষধটি দেওয়া হয়ে থাকে।
দাঁত ব্যথার এন্টিবায়োটিক
কোন সমস্যা যদি আপনি আমাদের তীব্র থেকে তীব্রতার পর্যন্ত পৌঁছায় তবেই আমরা
এন্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন করার চিন্তা করে থাকি। এছাড়াও অনেক সময় সমস্যা
দীর্ঘদিন হওয়ার কারণে আমরা এন্টিবায়োটিক ঔষধ বা ডাক্তার এন্টিবায়োটিক ওষুধ
সেবন করার পরামর্শ দিয়ে থাকে। তাই আজকে দাঁত ব্যথার এন্টিবায়োটিক ওষুধ
সম্পর্কে আলোচনা করব।দাঁতে ইনফেকশন দেখা দিলে সাধারণ দাঁত ব্যথার ঔষধ খেলে
ব্যথা কমে না,এর জন্য এন্টিবায়োটিক জাতীয় ঔষধ খেতে হয় । দাঁত ব্যথার কারণ
ও ধরন অনুযায়ী চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক সাজেস্ট করে থাকেন। বাজারে বিভিন্ন
ধরনের এন্টিবায়োটিক রয়েছে তবে দাঁত ব্যথা ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি ব্যবহৃত
দাঁত ব্যথার এন্টিবায়োটিক হলো-
- Amoxicillin
- penicillin
- Mertonidazol
- Flublast 250
- Flublast 500 mg tablet
- Sefuroxim 250 mg
- Sefuroxim 500 mg
দাঁত ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা
অনেক সময় দেখা যায় যে আমরা মেডিকেল বা ফার্মেসিগুলো থেকে অনেক ফাঁকে বা
দূরে রয়েছি। এই সময় যদি আপনার দাঁতের ব্যথা উঠে তাহলে আপনি প্রাথমিক
চিকিৎসার মাধ্যমে দাঁতের ব্যথা কমাতে পারেন। দাঁত ব্যথার প্রাথমিক চিকিৎসা
করে আপনি সাময়িকভাবে আরামদায়ক অনুভব করতে পারবেন। দাঁত ব্যথার প্রাথমিক
চিকিৎসা গুলো নিচে উল্লেখ করা হলোঃ-
লবণ পানি
দাঁতে ব্যথা, গলা ব্যথা এমন কি দাঁতের মাড়ি ফোলা ব্যথার জন্য লবণ পানি অত্যন্ত উপকারী। হালকা কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ দিয়ে দিনে তিন থেকে চার বার গড়গড়া করলে সব ধরনের ব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যায়।রসুন
রসুন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। অক্সিডেন্ট রয়েছে। এটি এন্টিবায়োটিক হিসেবেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। দাঁত ব্যথা কমাতে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নিন। উপকার পাবেন।নিম পাতা
বিভিন্ন চিকিৎসায় নিম পাতার ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। দাঁত ব্যথা দূর করতে নিম পাতা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। গরম পানিতে নিম পাতা ফুটিয়ে তার মধ্যে কিছুটা লবণ মিশিয়ে দাঁতের গোড়ায় লাগান এবং মুখে নিয়ে গড়গড়া করুন। এতে অনেকটা আরাম অনুভব করবেন।পেয়ারা পাতা
প্রাচীনকাল থেকেই পেয়ারা বা পেয়ারা পাতার রস দাঁত ব্যথার জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে। পেয়ারা পাতার রস দাঁতের জন্য অত্যন্ত উপকারী এছাড়াও পেয়ারা পাতা সিদ্ধ পানি মাউথওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।লবঙ্গ
লবঙ্গ মূলত ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। দাঁতের ইনফেকশন দেখা দিলে প্রচুর পরিমাণে ব্যথার সৃষ্টি হয় এক্ষেত্রে দুটি লবঙ্গ নিয়ে পিষে নিন। এবার ওই লবঙ্গের সাথে হালকা অলিভ অয়েল মিশিয়ে একটি দ্রবণ তৈরি করে ওইটি ব্যথাযুক্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। ম্যাজিকের মতো কয়েক মুহূর্তের মধ্যে ব্যথা কমে যাবে।গোলমরিচ
লবণ, সামান্য পানি ও কিছুটা গোলমরিচের গুড়া নিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে ব্যথাযুক্ত স্থানে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখুন। এতে খুব দ্রুত ব্যথা দূর হয়ে যাবে।কর্পূর
পোকা থাকলে ব্যথা অনুভূত হওয়ার সাথে সাথে আমলকির রসের সঙ্গে কিছুটা কর্পূর যোগ করে দাঁতের লাগালে অনেক উপশম পাওয়া যায়।তিলের তেল
তিলের তেলের সঙ্গে কিছুটা কর্পূর মিশিয়ে ব্যথাযুক্ত স্থানে মাসাজ করলে ব্যথা থেকে খুব সহজেই উপশম পাওয়া যায়।লবণ
বিভিন্ন চিকিৎসায় নিম পাতার ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। দাঁত ব্যথা দূর করতে নিম পাতা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। গরম পানিতে নিম পাতা ফুটিয়ে তার মধ্যে কিছুটা লবণ মিশিয়ে দাঁতের গোড়ায় লাগান এবং মুখে নিয়ে গড়গড়া করুন। এতে অনেকটা আরাম অনুভব করবেন।শেষ কথা
উপরের আলোচনা অনুযায়ী আপনি যদি দাঁতের মাড়ি ব্যাথার ঔষধ এবং দাঁতের মাড়ি
ব্যথা কমানোর ঔষধের নাম সম্পর্কে জেনে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পর্বটি
শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের জানার সুযোগ করে দেবেন। দাঁতের মাড়ি ব্যাথার ঔষধ
বাইরে যদি আপনার কোন ওষুধ এর নাম জানা থাকে তবে কমেন্ট করে জানাবেন ও এই পর্বে
আপনার যদি কোন মন্তব্য থাকে তবে অবশ্যই আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।