ব্রয়লার মুরগির ঔষধের তালিকা - ব্রয়লার মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ
আপনি যদি ব্রয়লার মুরগি লালন পালন করে থাকেন এবং আপনি যদি বয়লার মুরগির ফার্ম দিয়ে উদ্যোক্তা হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রথমেই জেনে রাখতে হবে বয়লার মুরগির ওষুধ সম্পর্কে। কেননা আপনার যদি বয়লারের ওষুধ সম্পর্কে ধারণা না থাকে তাহলে আপনাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাই চলুন এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেই ব্রয়লার মুরগির ঔষধের তালিকা এবং ব্রয়লার মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ সম্পর্কে।এই পর্বের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন কোন ওষুধের মাধ্যমে ব ব্রয়লার মুরগির ওজন বৃদ্ধি করা যায় এবং কোন রোগে মুরগিকে কোন ওষুধ সেবন করাবেন সেই সম্পর্কে। ব্রয়লার মুরগির ঔষধের তালিকা এবং বয়লার মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
সূচিপত্রঃ ব্রয়লার মুরগির ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম - বয়লার মুরগির প্রথম ৩ দিনের ঔষধ
- ব্রয়লার মুরগির ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম
- ব্রয়লার মুরগীতে ভ্যাকসিন দেওয়ার আগে ও পরে করনীয় কি
- ব্রয়লার মুরগির প্রথম ৩ দিনের ঔষধ
- ব্রয়লার মুরগির ৪ থেকে ৭ দিনের ঔষধ
- ব্রয়লার মুরগির ৮ থেকে ১০ দিনের ঔষধ
- ব্রয়লার মুরগির ১১ থেকে ১৫দিনের ঔষধ
- ব্রয়লার মুরগির ১৬ থেকে ১৭ দিনের ঔষধ
- ব্রয়লার মুরগির ১৮ থেকে ২১ দিনের ঔষধ
- বয়লার মুরগির ২২ থেকে ২৫দিনের ঔষধ
- বয়লার মুরগির ২৬ থেকে ৩০ তম দিনের ঔষধ
- বয়লার মুরগির ৩১ থেকে ৩৫ তম দিনের ঔষধ
- বয়লার মুরগির দ্রুত ওজন বৃদ্ধির উপায়
- বয়লার মুরগির খাদ্য গ্রহণ ওজন বৃদ্ধির চাট
- শেষ কথা
ব্রয়লার মুরগির ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম
ব্রয়লার মুরগির ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম যদি জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। ব্রয়লার মুরগির ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে প্রথমেই যে প্রশ্নটি সবার মাথায় আসে সেটি হল ভ্যাকসিন কি করে দিতে হয় বা বয়লার মুরগিকে ভ্যাকসিন দেওয়ার নিয়ম কি। বয়লার মুরগিকে সাধারণত দুইটি নিয়মে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়। প্রথমটি হচ্ছে পানিতে এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে এক চোখে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে পানিতে ভ্যাকসিন দেওয়ার চেয়ে চোখে ভ্যাকসিন দেওয়া অধিক কার্যকর।
বয়লার মুরগি পালনের প্রথম থেকে শেষ দিন পর্যন্ত মোট চারবার ভ্যাকসিন দেওয়া হয়।অনেকেই অজ্ঞতাবশত পানির সাথে মিশিয়ে এই ভ্যাকসিনগুলো দিয়ে থাকে। তবে এই ভ্যাকসিন গুলো দেওয়ার সঠিক নিয়ম হচ্ছে চোখে দেওয়া। কারণ চোখে ভ্যাকসিন দিলে ১০০% নিশ্চিত থাকা যায় যে কোন রোগ হবে না। যারা চোখে ভ্যাকসিন দেওয়া বিরক্ত বোধ করেন তাদের ক্ষেত্রে প্রথম দুইটি ভ্যাকসিন চোখে এবং পরের দুইটি পানির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে পারেন।
ব্রয়লার মুরগীতে ভ্যাকসিন দেওয়ার আগে ও পরে করনীয় কি
ব্রয়লার মুরগীতে ভ্যাকসিন দেওয়ার আগে ও পরে করনীয় কি অবশ্যই জানতে হবে। মুরগিকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পূর্বে এবং পরে কি করনীয় আপনি যদি না জেনে থাকেন তাহলে মুরগির জন্য অনেক বিপদজনক হতে পারে। তাই অবশ্যই ব্রয়লার মুরগীতে ভ্যাকসিন দেওয়ার আগে ও পরে করনীয় কি পূর্ব থেকে জানতে হবে। বয়লার জাতীয় মুরগিকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পূর্বে এবং পরে কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে এগুলো মানা অত্যন্ত জরুরী। ভ্যাকসিন দেওয়ার সর্বনিম্ন ৬ ঘন্টা আগে পানির সঙ্গে এডি থ্রি ঔষধ মিশিয়ে দিতে হবে। এটি এক জাতীয় ভিটামিন ঔষধ।
এটি গ্রোথ বৃদ্ধির পাশাপাশি ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে। এক্ষেত্রে ভ্যাকসিন দেওয়ার ৬ ঘন্টা পূর্বে অবশ্যই ভিটামিন ব্যবহার করতে হবে। ভ্যাকসিন দেওয়া শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পানিতে প্যারাসিটামল বা নাপা এই জাতীয় ঔষধ ব্যবহার করতে হবে। তবে নাপ্পা সিরাপ ব্যবহার করা যায়। তবে খেয়াল রাখতে হবে প্যারাসিটামল এর সঙ্গে অবশ্যই ভিটামিন ব্যবহার করতে হবে। ভ্যাকসিন দেওয়ার পরবর্তী 6 ঘন্টা প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ দেওয়া পানি ব্যবহার করবেন।
ব্রয়লার মুরগির প্রথম ৩ দিনের ঔষধ
ব্রয়লার মুরগির প্রথম ৩ দিনের ঔষধ কি কি আমি নিশ্চয় জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ব্রয়লার মুরগির প্রথম ৩ দিনের ঔষধ সম্পর্কে। ব্রয়লার মুরগির প্রথম ৩ দিনের ঔষধ তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টির উপর নজর দিতে হয় সেটি হল এর ঔষধ ও ঔষধ দেওয়ার নিয়মাবলী। যদি সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাপে ঔষধ ও ভিটামিন ব্যবহার করা হয় তবে আপনি কাঙ্ক্ষিত ফলাফল লাভ করবেন।
বয়লার মুরগির ক্ষেত্রে খামারে বাচ্চা আসার পর পরবর্তী তিন ঘন্টা শুধু সাদা পানি বা লাইসো ভেট ব্যবহার করা উচিত। এবং এর পরবর্তী তিন দিন একটানা এন্টিবায়োটিক জাতীয় ঔষধ ব্যবহার করতে হবে। এন্টিবায়োটিক জাতীয় ঔষধের মধ্যে এন্ডোফ্লক্সিন বা নিয়মাইসিন ব্যবহার করা যেতে পারে। খামারে বাচ্চা আসার সঙ্গে সঙ্গে কোনভাবেই এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ এতে বাঁচার ক্ষতি হয়। তাই প্রথম তিন ঘন্টা শুধু সাধারণ স্যালাইন জাতীয় প্রাণী ব্যবহার করতে হয় এবং পরবর্তী তিনদিন এন্টিবায়োটিক দিতে হয়।
ব্রয়লার মুরগির ৪ থেকে ৭ দিনের ঔষধ
ব্রয়লার মুরগির ৪ থেকে ৭ দিনের ঔষধ সম্পর্কে যদি জানতে চান তবে এই পর্বটি পড়ুন। ব্রয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে তিন দিন পার হওয়ার পরে ব্রয়লার মুরগির ৪ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত যে ঔষধ গুলো দেওয়া হয় সেগুলো হলো-
- চতুর্থ দিনে -থায়ামিন প্লাস বা B-1,B-2 এজাতীয় ভিটামিন
- পঞ্চম দিনে-ভিটামিন এ ডি থ্রি ভ্যাকসিন(দুপুরে সাদা পানি, রাতে ভ্যাকসিন ও আবারো এডি থ্রি ভিটামিন)
- ষষ্ঠ ও সপ্তম দিনে-ক্যালসিয়াম জাতীয় ঔষধ(রাতে অটেট্রা)
ব্রয়লার মুরগির ৮ থেকে ১০ দিনের ঔষধ
ব্রয়লার মুরগির ৮ থেকে ১০ দিনের ঔষধ এর তালিকা নিয়ে আজকের পর্বটি। বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে ৭ দিন পার হওয়ার পরে ৮ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত যে ঔষধ গুলো দেওয়া হয় সেগুলো হলো-
- অষ্টম ও নবম দিনে-সকালে সাদা পানি/লিভার টনিক, দুপুরের জিংক এবং রাতে টেট্রাভেট।
- দশম দিনে-সকালে সাদা পানি, দুপুরে এডিট্রি এবং রাতে ভ্যাকসিন+ এডিথ্রি ভিটামিন
ব্রয়লার মুরগির ১১ থেকে ১৫দিনের ঔষধ
ব্রয়লার মুরগির ১১ থেকে ১৫দিনের ঔষধ তালিকা নিচে যাওয়া হল। বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে ১০দিন পার হওয়ার পরে ১১থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত যে ঔষধ গুলো দেওয়া হয় সেগুলো হলো-
- ১১,১২ ও১৩ তম দিনে-ভিটামিন এ ডি থ্রি ও এমোসিড। এ ছাড়াও রেনমক্স ভেট রেনামাইসিন পাউডার ব্যবহার করতে পারেন।
- ১৫ তম দিনে-সকালে সাদা পানি, দুপুরে তুঁতে বা কপার সালফেট এবং রাতে সাদা পানি।
ব্রয়লার মুরগির ১৬ থেকে ১৭ দিনের ঔষধ
বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে ১৫ দিন পার হওয়ার পরে ব্রয়লার মুরগির ১৬ থেকে ১৭ দিনের ঔষধ হলো-
- ১৬তম দিনে-সকালে সাদা পানি, দুপুরের ভিটামিন এবং রাতে ক্যালসিয়াম জাতীয় ঔষধ।
- ১৭ তম দিনে-ভ্যাকসিন করতে হবে।। ভ্যাকসিন করার ছয় ঘন্টা আগে এডিথ্রি এবং 6 ঘন্টা পরে পুনরায় এবি থ্রি ব্যবহার করতে হবে। ১৬ ও ১৭ তম দিনে গাম্বুরা ভেক্সিন দিতে হয়।
ব্রয়লার মুরগির ১৮ থেকে ২১ দিনের ঔষধ
বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে ১৭ দিন পার হওয়ার পরে ব্রয়লার মুরগির ১৮ থেকে ২১ দিনের ঔষধ গুলো হলো-
- ১৮ থেকে ২১তম দিনে-সকালে সাদা লিভার টনিক, দুপুরের জিংক এবং রাতে সাদা পানি।
বয়লার মুরগি পালনের ১৮ থেকে ২১তম দিন হল রোগ সংক্রমণের একটি পর্যায়। উপরোক্ত আলোচ্য ঔষধ গুলো ব্যবহার না করলে বিভিন্ন ধরনের রোগ আক্রমণ করতে পারে। উক্ত ঔষধ ব্যতীত অন্য কোন ঔষধ ব্যবহার করা উচিত নয়।
ব্রয়লার মুরগির ২২ থেকে ২৫ দিনের ঔষধ
বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে ২১ দিন পার হওয়ার পরে ব্রয়লার মুরগির ২২ থেকে ২৫ দিনের ঔষধ গুলো হলো-
- ২২-২৫তম দিনে-সকালে পানিতে একটানা তিন দিন টকশাল, দুপুরের মাঝে মাঝে তুঁতে বা ফেরাস সালফেট এবং রাতে একটানা তিন দিন ডিভেটট ব্যবহার করতে হবে।
ব্রয়লার মুরগির ২৬ থেকে ৩০ তম দিনের ঔষধ
বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে ২৫ দিন পার হওয়ার পরে ব্রয়লার মুরগির ২৬ থেকে ৩০ তম দিনের ঔষধ গুলো দেওয়া হয় সেগুলো হলো-
- ২৬-৩০তম দিনে পর্যন্ত-সকালে পিএইচ, দুপুরের ভিটামিন সি এবং রাতে ভিটামিন এ ডি থ্রি জাতীয় ঔষধ।
এছাড়াও গরম কালে মাঝে মধ্যে আখের গুড় অথবা লেবু পানি ব্যবহার করলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।
ব্রয়লার মুরগির ৩১ থেকে ৩৫ তম দিনের ঔষধ
বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে ৩০ দিন পার হওয়ার পরে বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে ৩০ দিন পার হওয়ার পরে ব্রয়লার মুরগির ৩১ থেকে ৩৫ তম দিনের ঔষধ হলোঃ
- ৩১-৩৫তম দিন পর্যন্ত-সকালে সাদা পানি, দুপুরের প্যারাসিটামল বা নাপা জাতীয় ঔষধ এবং রাতে সিপ্রোফ্লক্সাসিন জাতীয় ঔষধ।
ব্রয়লার মুরগির দ্রুত ওজন বৃদ্ধির উপায়
আপনি নিশ্চয় ব্রয়লার মুরগির দ্রুত ওজন বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ব্রয়লার মুরগির দ্রুত ওজন বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে। সঠিক পরিচর্যা বয়লার মুরগির ওজন বৃদ্ধির প্রথম উপায়। ভালো মানের খাদ্য আরো একটি উপায়। এ ছাড়াও বিভিন্ন গ্রোথ প্রোমোটার ঔষধ বাজারে পাওয়া যায় যেগুলো বয়লার মুরগির ওজন বৃদ্ধির জন্য খুব ভালো কাজ করে। নিচে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
বয়লার মুরগি পালনের প্রথম দিন থেকেই শেষ দিন পর্যন্ত দ্রুত ওজন বৃদ্ধির উপায় গুলো নিম্নরূপ-
- একটি পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন খামার থাকতে হবে
- খামাটি পর্যাপ্ত আলো বাতাস পূর্ণ হতে হবে
- খামারে বাচ্চা আসার পূর্বেই জীবাণুনাশক ঔষধ প্রয়োগ করে পরিচ্ছন্ন করে নিতে হবে
- খামারে বাচ্চা আনার পরেই প্রোবায়টিক স্প্রে করতে হবে
- খামারে বাচ্চা নিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে পানির ব্যবস্থা করতে হবে
- বাচ্চা বাছাই এর পূর্বে ভালো মানের সুস্থ ও সবল বাচ্চা বাছাই করতে হবে। একটি সুস্থ বাচ্চার ওজন 35 গ্রাম।
- লিটারে শুকনা খাবার দিতে হবে
- লিটারে ভেজা বা স্যাঁতসেতে ভাব দেখা দিলে পরিবর্তন করতে হবে
- ব্রুডিং এর তাপমাত্রা সব সময় সঠিক রাখতে হবে
- বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে দুইটি ব্যাচের মধ্যে সর্বনিম্ন 15 দিন করে গ্যাপ রাখা উত্তম
- সঠিক সময়ে ভ্যাকসিন দিতে হবে।
ব্রয়লার মুরগির খাদ্য গ্রহণ ওজন বৃদ্ধির চাট
ব্রয়লার মুরগির খাদ্য গ্রহণ ওজন বৃদ্ধির চাট যদি দেখতে চান তবে এই গল্পটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে ব্রয়লার মুরগির খাদ্য গ্রহণ ওজন বৃদ্ধির চাট সম্পর্কে ধারণা নিন। বয়লার মুরগি পালনের ক্ষেত্রে অবশ্যই চাট অনুযায়ী খাদ্য দিতে হবে এবং নিয়মিত ওজন মাপতে হবে তবেই লাভজনকভাবে মুরগি পালন করা যাবে। নিচে এ বিষয়ে তালিকা দেওয়া হলো-
বয়স ওজন(গ্রাম) খাদ্য গ্রহণ(গ্রাম) দৈনিক বৃদ্ধি মোট খাদ্য গ্রহণ
১ ৬০ ১৮ ১৩
২ ৮০ ১৭ ১৮ ২৯
৩ ১০১ ২০ ২১ ৫০
৪ ১২৪ ২৪ ২৩ ৭৩
৫ ১৫০ ২৭ ২৬ ১০১
৬ ১৭৯ ৩১ ২৯ ১৩২
৭ ২১১ ৩৫ ৩২ ১৬৭
৮ ২৪৭ ৩৯ ৩৫ ২০৫
৯ ২৪৭ ৩৯ ৩৫ ২০৫
১০ ৩২৮ ৪৭ ৪২ ২৯৬
১১ ৩৭৩ ৫২ ৪৬ ৩৪৭
১২ ৪২২ ৫৭ ৪৯ ৪০৪
১৩ ৪৭৫ ৬১ ৫২ ৪৬৫
১৪ ৫৩১ ৬৭ ৫৬ ৫৩২
১৫ ৫৯০ ৭২ ৫৯ ৬০৪
১৬ ৬৫২ ৭৭ ৬২ ৬৮১
১৭ ৭১৮ ৮৩ ৬৬ ৭৬৪
১৮ ৭৮৬ ৮৯ ৬৯ ৮৫২
১৯ ৮৫৮ ৯৪ ৭২ ৯৪৭
২০ ৯৩৩ ১০০ ৭২ ১০৪৭
২১ ১০১০ ১০৬ ৭৫ ১১৫৩
২২ ১০৯০ ১১২ ৭৭ ১২৬৫
২৩ ১১৭২ ১১৮ ৮০ ১৩৮৩
২৪ ১২৭৫ ১২৪ ৮২ ১৫০৬
২৫ ১৩৪৪ ১৩০ ৮৫ ১৬৩৬
২৬ ১৪৩৩ ১৩৬ ৮৭ ১৭৭২
২৭ ১৫২৪ ১৪১ ৮৯ ১৯১৩
২৮ ১৬১৬ ১৪৭ ৯২ ২০৬০
২৯ ১৭১০ ১৫৩ ৯৪ ২২১৩
৩০ ১৮০৫ ১৫৮ ৯৫ ২৩৭১
৩১ ১৯০১ ১৬৩ ৯৬ ২৫৩৪
৩২ ১১৯৯ ১৬৯ ৯৭ ২৭০৩
৩৩ ২০৯৭ ১৭৪ ৯৮ ২৮৭৬
৩৪ ২১৯৬ ১৭৯ ৯৯ ২০৫৫
৩৫ ২২৯৫ ১৮৩ ১০০ ৩২৩৮
শেষ কথা
উপরের আলোচনার উপর ভিত্তি করে এতক্ষণে আপনি নিশ্চয়ই বয়লার মুরগির ওষুধের তালিকা এবং বয়লার মুরগির ওজন বৃদ্ধির ঔষধ সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন। আপনি যদি বয়লার মুরগির আর কোন অসুবিধা সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে যাবেন। আপনার যদি এই পর্বের মাধ্যমে কোন উপকার আছে তবে অবশ্যই আপনার কাছের বন্ধুদের জানার সুযোগ করে দেবেন।